বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার অপচেষ্টা হয়েছিল: প্রধানমন্ত্রী

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১৮:৫৩

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর অবদান আছে। যা বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্বজীবনী’ এবং পাকিস্তানী গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ আছে। যদি এই বই এবং রিপোর্ট প্রকাশ না হতো, তাহলে তার নাম ভাষা আন্দোলন থেকে মুছে ফেলাই হতো।

এ দেশের ইতিহাস থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম মুছে ফেলার অপচেষ্টার ধারাবাহিকতায় ভাষা সংগ্রামে তার অবদানও অস্বীকার করার চেষ্টা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর অবদান আছে। যা বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্বজীবনী’ এবং পাকিস্তানী গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ আছে। যদি এই বই এবং রিপোর্ট প্রকাশ না হতো, তাহলে তার নাম ভাষা আন্দোলন থেকে মুছে ফেলাই হতো।

বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২৩’ উপলক্ষে আওয়ামী লীগের আয়োজিত আলোচনা সভার সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বের হওয়ার আগে ভাষা আন্দোলনে তার ভূমিকা জানতে দেয়া হয়নি। যদি এই তথ্যগুলো আমরা বের না করতাম, আর জাতির পিতার লেখা অসমাপ্ত আত্মজীবনী যদি বের না হতো তাহলে তা কেউ জানতো না। তার নাম মেছে ফেলা হতো। জাতির পিতা যখনই যে কাজ করেছেন তখনই ইতিহাস থেকে তার নামটা মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা যেসব রিপোর্ট দিয়েছিল, ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর অবদান সেখানে স্পষ্ট করে উল্লেখ আছে। সেসব রিপোর্ট সংগ্রহ করে ১৪ খণ্ডে প্রকাশ করা হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

সরকারপ্রধান বলেন, যদি বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আতত্মজীবনী’ বের না হতো, যদি গোয়েন্দা রিপোর্ট সংগ্রহ করে প্রকাশ করা না হতো তাহলে তাকে তো ভাষা আন্দোলন থেকে মুছেই ফেলার অপচেষ্টা সফল হতো।

আলোচনা সভার শুরুতে শহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।

আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, আওয়ামী লীগের উপদেষ্ঠামণ্ডলীর সদস্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম, চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ, আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, কার্যনিবাহী কমিটির সদস্য নির্মল কুমার চ্যাটার্জী, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদ হুমায়ুন কবির।

সভা পরিচালনা করন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ।

এ বিভাগের আরো খবর