তুরস্ক ও সিরিয়ার সীমান্তবর্তী এলাকায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিখোঁজ বগুড়ার গোলাম সাঈদ রিংকুর ৩৮ ঘণ্টা পর খোঁজ মিলেছে। তার ছোটভাই গোলাম রসুল রিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রিংকু বগুড়ার গাবতলী উপজেলার কাগইলের দেওনাই গ্রামের গোলাম রব্বানীর ছেলে। কাগইল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পাস করেন তিনি। এরপর বগুড়া শহরের এপিবিএন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে ২০১৫ সালে বৃত্তি নিয়ে তুরস্কে পড়তে যান।
রিংকুর স্বজনরা জানান, তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ খাহরামানমারাসে বসবাস করেন রিংকু। সেখানে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল বিভাগে পড়াশোনার পাশাপাশি পার্ট টাইম চাকরি করেন তিনি। স্থানীয় সময় সোমবার তুরস্কে ভূমিকম্পের পর তার সঙ্গে পরিবারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
রিফাত জানান, রিংকুর উদ্ধার হওয়ার বিষয়টি তার সহপাঠীদের কাছ থেকে তিনি জানতে পেরেছেন। এছাড়া দূতাবাস থেকেও তার উদ্ধার হওয়ার খবর নিশ্চিত করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘রিংকুকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’