বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

তালিকায় উন্নতি, বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ০৯:৫১

বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকার বাতাসের স্কোর ছিল ১৬৩। এর মানে হলো ওই সময়টাতে অস্বাস্থ্যকর বাতাসের মধ্যে বসবাস করতে হয়েছে রাজধানীবাসীকে।

বাতাসের মানের দিক থেকে আইকিউএয়ারের তালিকায় নিয়মিত ওপরে থাকা ঢাকা শীর্ষ ১০ থেকে বের হলেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরি থেকে মুক্ত হতে পারেনি শহরের বাতাস।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মানবিষয়ক প্রযুক্তি কোম্পানিটির র‌্যাঙ্কিংয়ে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় বাতাসের মানে ১০০টি শহরের মধ্যে ১১তম অবস্থানে ছিল বাংলাদেশের রাজধানী।

র‌্যাঙ্কিংয়ে বাতাসের নিম্নমানের দিক থেকে ওই সময়ে শীর্ষে ছিল পাকিস্তানের করাচি। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে ছিল পাকিস্তানের লাহোর ও কুয়েতের কুয়েত সিটি।

নির্দিষ্ট স্কোরের ভিত্তিতে কোনো শহরের বাতাসের ক্যাটাগরি নির্ধারণের পাশাপাশি সেটি জনস্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর, তা জানায় আইকিউএয়ার।

কোম্পানিটি শূন্য থেকে ৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘ভালো’ ক্যাটাগরিতে রাখে। অর্থাৎ এ ক্যাটাগরিতে থাকা শহরের বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।

৫১ থেকে ১০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘মধ্যম মানের বা সহনীয়’ হিসেবে বিবেচনা করে কোম্পানিটি।

আইকিউএয়ারের র‌্যাঙ্কিংয়ে ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরিতে ধরা হয়।

১৫১ থেকে ২০০ স্কোরে থাকা শহরের বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরির বিবেচনা করা হয়।

র‌্যাঙ্কিংয়ে ২০১ থেকে ৩০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। তিন শর বেশি স্কোর পাওয়া শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচনা করে আইকিউএয়ার।

সকালের নির্দিষ্ট ওই সময়ে ঢাকার বাতাসের স্কোর ছিল ১৬৩। এর মানে হলো ওই সময়টাতে অস্বাস্থ্যকর বাতাসের মধ্যে বসবাস করতে হয়েছে রাজধানীবাসীকে।

র‌্যাঙ্কিংয়ে বুধবার সকাল ৯টা ৪১ মিনিটে দূষিত বাতাসে ১০০টি শহরের মধ্যে দশম অবস্থানে ছিল বাংলাদেশের রাজধানী। স্কোর ছিল ১৬৮।

আইকিউএয়ার জানায়, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকার বাতাসে মানবস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ অতি ক্ষুদ্র কণা পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইও) আদর্শ মাত্রার চেয়ে ১৫ দশমিক ৬ গুণ বেশি।

এ বিভাগের আরো খবর