বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

নাটোরে আলাদা স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

  • প্রতিনিধি, নাটোর    
  • ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩ ১৪:৪২

লালপুর থানার ওসি মনোয়ারুজ্জামান জানান, প্রাথমিক সুরতহালে কালামের শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।

নাটোরের লালপুর ও গুরুদাসপুর থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

লালপুরের বড়বাদকয়া গ্রাম এবং গুরুদাসপুর উপজেলার কাছিকাটা বিশ্বরোড এলাকা থেকে শনিবার সকালে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত ৫০ বছর বয়সী আবুল কালাম বড়বাদকয়া গ্রামের বাসিন্দা। আর ৪৫ বছর বয়সী আবু সাঈদ বগুড়ার কাহালু উপজেলার আলোকছত্র গ্রামের বাসিন্দা।

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনোয়ারুজ্জামান জানান, শনিবার সকাল ৬টার দিকে বড়বাদকয়া গ্রাম থেকে তিন কিলোমিটার দূরের একটি পুকুরপাড়ে আবুল কালামের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা। পরে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

তিনি আরও জানান, প্রাথমিক সুরতহালে কালামের শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।

ওসি জানান, শুক্রবার রাতে কালামের সঙ্গে তার স্ত্রী আর্জিনার ঝগড়া হয়। এতে আর্জিনার আগের পক্ষের ছেলে আল আমিনও যোগ দেয়। এ ঘটনায় কালামের ভাই শহিদুজ্জামান একটি হত্যা মামলা করেছে। এরই মধ্যে ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে এ হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ।

গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মতিন জানান, শনিবার সকাল ৯টার দিকে নাটোরের গুরুদাসপুরের বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের কাছিকাটা মোড় এলাকা থেকে আবু সাঈদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। আবু সাঈদ ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল।

তিনি আরও জানান, ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

এ বিভাগের আরো খবর