বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বড়দিনের উৎসবের শুরুতে প্রার্থনা

  •    
  • ২৫ ডিসেম্বর, ২০২২ ১০:২৮

রোববার রাজধানীর কাকরাইলের সেন্ট মেরিস ক্যাথিড্রাল গির্জায় সকাল ৮টায় প্রার্থনার মধ্য দিয়ে বড়দিনের উৎসব শুরু হয়। সকালে গির্জার ফাদার প্যাট্রিক শিমন গমেজ প্রার্থনা করান। এতে খ্রিষ্ট ধর্মালম্বীরা অংশ নেন। খ্রিষ্টান ধর্মের প্রবর্তক যীশুখ্রিষ্টের জন্ম ২৫ ডিসেম্বর। দিনটিকে কেন্দ্র করে খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা পালন করেন বড়দিনের উৎসব।

প্রার্থনার মধ্য দিয়ে খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বড়দিনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে।

রোববার রাজধানীর কাকরাইলের সেন্ট মেরিস ক্যাথিড্রাল গির্জায় সকাল ৮টায় প্রার্থনার মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়।

সকালে গির্জার ফাদার প্যাট্রিক শিমন গমেজ প্রার্থনা করান। এতে খ্রিষ্ট ধর্মালম্বীরা অংশ নেন।

শুরুতে প্রার্থনায় ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ বন্ধসহ করোনাভাইরাস থেকে মুক্তি কামনা করা হয়েছে।

প্রার্থনায় ফাদার প্যাট্রিক শিমন গমেজ বিশ্বের সব মানুষের শান্তি কামনায় প্রার্থনা করেন। এ সময় খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা প্রার্থনায় অংশ নেন। প্রার্থনায় যিশুর মহিমাকীর্তন এবং শান্তি ও ন্যায়ের কথা বলা হয়।

প্রার্থনা শেষে ফাদার মিল্টন ডেনিস কোড়াইয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘বড়দিন আমাদের সব থেকে বড় উৎসব। দিনটি উপলক্ষে আমরা সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই। আনন্দসহকারে দিনটি আমরা উদযাপন করছি। এই দিনে আমাদের প্রার্থনা হলো, সব মানুষ যেন সব মানুষকে ভালোবাসে। পৃথিবীতে যেন শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়। ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে যেন শান্তি বর্ষিত হয় সেই প্রার্থনা করি।’

তিনি বলেন, ‘আমরা সকলের শান্তি কামনা করি। যিশুর বাণী অনুসারে সকলে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করুক সেটাই প্রার্থনা করছি।’

খ্রিষ্টান ধর্মের প্রবর্তক যীশুখ্রিষ্টের জন্ম ২৫ ডিসেম্বর। দিনটিকে কেন্দ্র করে খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা পালন করেন বড়দিনের উৎসব।

যীশুখ্রিষ্টের জন্ম বেথেলহেমে। স্রষ্টার মহিমা প্রচার এবং মানবজাতিকে সত্য ও ন্যায়ের পথে পরিচালিত করতে তিনি জন্মছিলেন পৃথিবীতে।

বিশ্বের অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে এবং নানা আয়োজনে পালিত হয় বড়দিন। খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীরা ধর্মীয় আচার, আনন্দ-উৎসব ও প্রার্থনার মধ্য দিয়ে দিনটি উদযাপন করেন।

এ জন্য সংশ্লিষ্ট গির্জা কর্তৃপক্ষ ও আইন-শৃঙ্খলাবাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে। উৎসব উপলক্ষে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের গির্জা সাজানো হয়। আলোকসজ্জা করা হয় গির্জার ভেতরে-বাইরে।

রঙিন কাগজ, ফুল ও আলোর বিন্দু দিয়ে সাজানো হয় ক্রিসমাস ট্রি এবং প্রতীকী গোসালা ঘর।

রাজধানীর কাকরাইলের সেন্ট মেরিস ক্যাথিড্রাল, তেজগাঁও, মিরপুর, মোহাম্মাদপুর, কাফরুল, ভাটারায় অবস্থিত গির্জাসহ বিভিন্ন গির্জায় শনিবার রাত থেকে চলছে আয়োজন।

এ বিভাগের আরো খবর