বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

জবিতে নানা আয়োজনে ‘বিজয়ের একান্ন’ উদযাপন

  •    
  • ১৬ ডিসেম্বর, ২০২২ ২৩:৪৩

অনুষ্ঠানের প্রথম অংশে সংগীত বিভাগের পরিবেশনা, দ্বিতীয় অংশে ছিল সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী এর পরিবেশনা এবং শেষ অংশে ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ব্যান্ডদলের অংশগ্রহণে বিশেষ ব্যান্ড সংগীত। অনুষ্ঠানটি রাত ৮টা পর্যন্ত চলে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) বিজয়ের ৫১ বছর পূর্তি ও ‘মহান বিজয় দিবস-২০২২’ উদযাপিত হয়েছে।

দিবসটি উপলক্ষে শুক্রবার সকালে সূর্যোদয়ের পরই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।

এরপর জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) ও ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

পরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, আওয়ামী পন্থী শিক্ষকদের সংগঠন নীলদল, স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজ, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল, কর্মচারী সমিতি, সহায়ক কর্মচারী সমিতির পক্ষ থেকে একে একে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামান, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. শামীমা বেগম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল, ছাত্র-কল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. আইনুল ইসলাম, অর্থ ও হিসাব পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী নাসির উদ্দীন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ক্যাম্পাসে প্রত্যাবর্তনের পর দিনব্যাপী বিভিন্ন মুক্তিযুদ্ধ ও দেশাত্মবোধক গান পরিবেশিত হয়। এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রধান ভবনসমূহ আলোক সজ্জায় সজ্জিত করা হয়।

বিকাল ৩টায় ‘বিজয়গর্বে দীপ্ত দেশ, উন্নয়নের বাংলাদেশ’ স্লোগানের মধ্য দিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানের প্রথম অংশে সংগীত বিভাগের পরিবেশনা, দ্বিতীয় অংশে ছিল সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী এর পরিবেশনা এবং শেষ অংশে ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ব্যান্ডদলের অংশগ্রহণে বিশেষ ব্যান্ড সংগীত। অনুষ্ঠানটি রাত ৮টা পর্যন্ত চলে।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) ও ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ এবং শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আবুল কালাম মো. লুৎফর রহমান সহ অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এ ছাড়া চারুকলা বিভাগের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের নিচতলায় ১৪ ডিসেম্বর শুরু হওয়া ‘আলোকচিত্র ডকুমেন্টেশন ও স্থাপনা প্রদর্শনী’টি সকলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। প্রদশর্নীটি ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।

এ বিভাগের আরো খবর