বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সোনা চোরাকারবারি আবুকে গ্রেপ্তারের অগ্রগতি জানানোর নির্দেশ

  •    
  • ১২ ডিসেম্বর, ২০২২ ১৫:১০

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক বলেন, ‘আদালতের নির্দেশে আজকে মামলার তদবিরকারক নুর মোহাম্মদ হাজির হন। পরে আদালতের কাছে তিনি নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেন। পরে আদালত আসামি আবুকে গ্রেপ্তারের অগ্রগতি জানাতে চট্টগ্রাম পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দিয়েছেন।’

সোনা চোরাচালানসহ বিভিন্ন কারবারের মাধ্যমে ২০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে করা মামলায় চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির আবু আহাম্মদ ওরফে আবুকে গ্রেপ্তারের অগ্রগতি জানাতে জেলার পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।

একই সঙ্গে হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী হাজির না হওয়ায় আবুর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করা হয়েছে।

আসামি আবু আহাম্মদকে হাজির করাতে মামলার তদবিরকারী নুর মোহাম্মদকে নির্দেশও দিয়েছে আদালত।

হাইকোর্টের বিচারক মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারক খিজির হায়াতের বেঞ্চ সোমবার এসব আদেশ দেয়।

আদালতের আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক বলেন, ‘আদালতের নির্দেশে আজকে মামলার তদবিরকারক নুর মোহাম্মদ হাজির হন। পরে আদালতের কাছে তিনি নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেন। পরে আদালত আসামি আবুকে গ্রেপ্তারের অগ্রগতি জানাতে চট্টগ্রাম পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দিয়েছেন।

‘আসামির বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করেছেন। আর তদবিরকারককে আসামি আবুকে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ৮ জানুয়ারি মামলার পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।’

আদালতের সঙ্গে প্রতারণা করায় গত ৬ ডিসেম্বর মামলার আসামি আবুকে দ্রুত গ্রেপ্তার করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।

এরপর ৭ ডিসেম্বর মামলার তদবিরকারক নুর মোহাম্মদকেও তলব করে আদালত।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০২০ সালের ১৮ মার্চ সিআইডির উপপরিদর্শক হারুন উর রশীদ চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির জাপতনগর এলাকার ফয়েজ আহম্মদ ওরফে বালী সওদাগরের ছেলে আবু আহম্মদ ওরফে আবুসহ ২০ জনের নামে মামলা করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে আসামিরা সংঘবদ্ধ হুন্ডি, স্বর্ণ চোরাচালান, চোরাই ও অন্যান্য দ্রব্যের অবৈধ কারবারের ২০৪ কোটি ৩৭ লাখ ৪৫ হাজার ৮৬৭ টাকা জমা এবং ২৪০ কোটি পাঁচ লাখ ১২ হাজার ১৬০ টাকা উত্তোলন করে অর্থ পাচার তথা স্থানান্তর, হস্তান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে নামে-বেনামে অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন।

এ বিভাগের আরো খবর