বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

শিল্পে গ্যাসের সমস্যা হবে না শীতে, আশা প্রতিমন্ত্রীর

  •    
  • ৭ ডিসেম্বর, ২০২২ ১৪:২৭

জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আশা করছি শীতে গ্যাসের সমস্যা হবে না। বাড়িতে (আবাসিকে) হয়তো প্রেশার কম থাকতে পারে। সেখানে হয়তো কিছুটা সমস্যা হতে পারে।’

শীতে আবাসিকে গ্যাসের চাপ কম থাকলেও শিল্পে কোনো সমস্যা হবে না বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বুধবার সকালে সেমিনারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ আশার কথা জানান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আশা করছি শীতে গ্যাসের সমস্যা হবে না। বাড়িতে (আবাসিকে) হয়তো প্রেশার কম থাকতে পারে। সেখানে হয়তো কিছুটা সমস্যা হতে পারে।

‘সেখানে আমরা বিকল্প হিসেবে এলপিজি রেখেছি, বাট আমরা ইন্ডাস্ট্রিতে মোস্ট ফোকাস করছি যেন গ্যাস তারা নিয়মিত পায়।’

দেশের বিদ্যুৎ পরিস্থিতি নিয়ে নসরুল হামিদ বলেন, ‘এখন বিদ্যুতের যে অবস্থা বিরাজ করছে, তাতে সংকট কেটেছে। আমরা আশা করছি সামনে আর সমস্যা হবে না।

‘বিশ্বে জ্বালানির ক্ষেত্রে যদি ব্যাপক পরিবর্তন না হয়, এখন যে অবস্থাটা আছে, স্টিল নাউ আমরা ভালোর দিকে যাচ্ছি।’

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানির দাম বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) নির্ধারণ করবে। তারা তাদের নিজ ভূমিকায় কাজ করবে।

জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘অলরেডি কিছু কোম্পানি দাম বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছে। বিশেষ ক্ষেত্রে যেন কালক্ষেপণ না হয়, সে ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয় দাম নির্ধারণ করতে পারে।’

এর আগে ‘জিও ইনফরমেশন ফর আরবান প্ল্যানিং অ্যান্ড অ্যাডাপটেশন টু ক্লাইমেট চেঞ্জ (জিওইউপিএসি)’ প্রকল্পের ভূমিকা তুলে ধরে নসরুল হামিদ বলেন, ‘জিও ইনফরমেশন বিভিন্ন কাজে অনেক ভূমিকা রেখেছে। আমরা যখন মাতারবাড়ী পোর্ট ডেভলপের জন্য কাজ করি, তখন আমাদের প্রায় পৌনে ২০০ মিলিয়ন ডলার অতিরিক্ত খরচ হয়েছিল সেখানকার ল্যান্ড ডেভেলপের জন্য। জিও ইনফরমেশনের পর আমরা জানতে পারলাম এই জায়গাটা কত ডিফিকাল্ট।’

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা যখন ভোলায় গেলাম পাওয়ার প্ল্যান্টের জন্য সেখানে বেশ অনেক তথ্য আমাদের দরকার ছিল। তখন জিও ইনফরমেশন আমাদের সাপোর্ট দিয়েছে।’

মাটির গুণাগুণ, দুর্যোগের ঝুঁকি বিবেচনা করে টেকসই নগর পরিকল্পনা এবং ভবন নির্মাণ বিধি অনুযায়ী স্থাপনা নির্মাণের গুরুত্ব তুলে ধরা হয় সেমিনারে। জিএসবি ও জার্মান প্রতিষ্ঠান বিজিআর যৌথভাবে সেমিনারটি আয়োজন করে।

এতে দেয়া বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘গ্রাম বদলে শহর হচ্ছে, শহর মেগা শহরে পরিণত হচ্ছে। মাতারবাড়ীতে পৌনে ২০০ মিলিয়ন বিনিয়োগ করতে হয়েছে ভূমি উন্নয়নে। পরে জানলাম জায়গাটি ঝুঁকিপূর্ণ। আমাদের চট্টগ্রাম ঝুঁকিপূর্ণ; সেখানে আমরা বড় বড় ভবন করলাম।’

এ বিভাগের আরো খবর