বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বিএনপি যেন কখনও ক্ষমতায় আসতে না পারে: শেখ হাসিনা

  •    
  • ৬ ডিসেম্বর, ২০২২ ১৭:৩৬

‘আওয়ামী লীগ জনগণে বিশ্বাস করে, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছে। আগামীতেও জনগণের ভোটে নির্বাচিত হবে। বাংলাদেশের ক্ষমতায় যেন আর কখনও বিএনপি-জামায়াত আসতে না পারে, সে জন্য জনমত গড়ে তুলতে হবে।’

গত তিনটি জাতীয় নির্বাচনের মতো আগামী জাতীয় নির্বাচনেও জয় আওয়ামী লীগেরই হবে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি-জামায়াত জোট যেন কখনও আর ক্ষমতায় ফিরতে না পারে, সে জন্য জনমত গঠনেরও আহ্বান জানান তিনি।

আওয়ামী লীগপ্রধান বলেন, তার সরকার দ্রুত দেশের উন্নয়ন করেছে। যারা এ দেশের স্বাধীনতা চায়নি, তারা এটি মেনে নিতে পারছে না। এ কারণে সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার চলছে। এর জবাব দিতে ছাত্রলীগকে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

আওয়ামী লীগই একমাত্র দল হিসেবে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিল, এই বিষয়টিও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন তিনি। প্রতিদ্বন্দ্বী দল বিএনপি জনগণের অধিকার হরণ করে গণতন্ত্রকে ক্যান্টনমেন্টে বন্দি করেছিল বলেও মন্তব্য করেন।

আওয়ামী লীগের ভাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন করে মঙ্গলবার এ কথা বলেন ছাত্রসংগঠনটির অভিভাবক।

নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হচ্ছে এই সম্মেলন। সারা দেশ থেকে আসা প্রতিনিধিরা এই সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সম্মেলনস্থলে উপস্থিত হয়ে জাতীয় পতাকা ও ছাত্রলীগের পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে সম্মেলন উদ্বোধন করেন তিনি। এর আগে গাওয়া হয় জাতীয় সংগীত। বেলুন ও পায়রাও ওড়ান বঙ্গবন্ধুকন্যা।

সম্মেলন উদ্বোধন করে বেলুন উড়াচ্ছেন শেখ হাসিনা

আওয়ামী লীগপ্রধান তার দীর্ঘ বক্তব্যে সমসাময়িক রাজনৈতিক পরিস্থিতি, গত এক যুগে তার নেতৃত্বাধীন সরকারের নানা অর্জন ছাড়াও বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ক্ষমতায় এসে বিএনপির ভূমিকা, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তাকে গ্রেপ্তারের কথা তুলে ধরেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জনগণে বিশ্বাস করে, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছে। আগামীতেও জনগণের ভোটের নির্বাচিত হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের ক্ষমতায় যেন আর কখনও বিএনপি-জামায়াত আসতে না পারে, সে জন্য জনমত গড়ে তুলতে হবে।’

গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে বলে একমাত্র দল হিসেবে আওয়ামী লীগই এদেশে সুষ্ঠুভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিল উল্লেখ করে সরকারি দলের নেতা বলেন, ‘বিপরীতে একটি পক্ষ পিতাকে হত্যা করে দাবি করেছিল তারা গণতন্ত্র এনেছে। জনগণের অধিকার হরণ করে ক্যান্টনমেন্টে বন্দি করে রাখা কী ধরনের গণতন্ত্র?

‘আমাদের অনেক জ্ঞানী গুণী একই সুরে কথা বলেছেন। তারা বুদ্ধিজীবী নন, আসলে বুদ্ধি প্রতিবন্ধীজীবী।’

গুজব রুখতে ছাত্রলীগকে নির্দেশ

শেখ হাসিনা তার শাসনামলে দেশের বদলে যাওয়ার বর্ণনা দেন। যারা উন্নয়ন অস্বীকার করেন, সমালোচনা করেন তাদের। সামাজিক মাধ্যম সরকারবিরোধী অপপ্রচারে ছেয়ে গেছে উল্লেখ করে ছাত্রলীগকে সেগুলোর জবাব দেয়ার নির্দেশ দেন।

তিনি বলেন, ‘যারা এদেশে স্বাধীনতার চায়নি, তাড়াতাড়ি দেশের উন্নয়ন কখনো মেনে নেবে না। …সোশ্যাল মিডিয়ায় আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে ভরে গেছে। আমি ছাত্রলীগকে বলব, এর বিরুদ্ধে তোমরা বিএনপি ক্ষমতা থাকাকালীন যে কাজ করেছে সেগুলো তুলে ধরবে।

‘কিছু গুজব হচ্ছে কি, ব্যাংকে টাকা নেই। আমি একটা কথা স্পষ্ট জানতে চাই, আমি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর সঙ্গে কথা বলেছি, অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। আমাদের কোন ব্যাংকে টাকার কোনো ঘাটতি নেই। গুজবে কেউ কান দেবেন না।

‘মানুষকে ভাঁওতাবাজি দিয়ে গুজব ছড়াতে চায়। সে দিকে সকলের বিশেষ দৃষ্টি রাখতে হবে।’

ছাত্রলীগের সম্মেলন উদ্বোধন করছেন শেখ হাসিনা

বাংলাদেশের খাবারের কোনো অভাব নেই উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রচুর পরিমাণে খাবার আছে। প্রচুর আমন হয়েছে।’

তারপরেও উৎপাদনে মনযোগ দেয়ার তাগিদ দিয়েছেন তিনি। বলেন, ‘যেখানে যাদের জমি আছে, ফসল উৎপাদন করতে হবে। নিজে নিজেরা উৎপাদন করবেন যাতে খাদ্যে কোনো ঘাটতি না হয়।

‘বিদ্যুৎ, পানি গ্যাস ব্যবহারের প্রত্যেককে সাশ্রয়ী হতে হবে। ছাত্ররা হোস্টেলে থাকলেও প্রয়োজনের বাইরে বিদ্যুৎটা বন্ধ করতে হবে। বিশ্ব মন্দা যেন আমাদেরকে আঘাত করতে না পারে। সে জন্য সবাইকে দৃষ্টিতে হবে।’

উন্নয়নের বর্ণনা

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশ নাকি কিছুই হয়নি। বাংলাদেশ নাকি শেষ হয়ে গেছে। বাংলাদেশের ৬৬ ভাগ সাক্ষরতার উন্নতি করেছিলাম ৯৬ সালে ক্ষমতা আসার পরে। আজকে সাক্ষরতার হার ৭৫ ভাগে উন্নত করতে পেরেছি। দুই কোটি ৫৩ লাখ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিয়ে যাচ্ছি।

‘দারিদ্র্যের হার ৪০ ভাগ ছিল। সেখানে ২০ ভাগে নামিয়ে এনেছি। করোনার সময় বিনা পয়সায় ভ্যাকসিন দিয়েছি। করোনা টেস্টে টাকা নেইনি। প্রায় ৩৫ লাখ মানুষকে টাকা পাঠিয়ে। অনলাইনে নগদ টাকা পাঠিয়েছি। ব্যবসা-বাণিজ্যের সুষ্ঠুভাবে চলে তার জন্য প্রণোদনা দিয়েছি। গার্মেন্টসে ঠিকমতো চলে তার জন্য প্রণোদনা দিয়েছি।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশেই একমাত্র টানেল করেছে। এখন মেট্রো রেল হচ্ছে। কারিগরি শিক্ষার প্রসার করেছি, যাতে দক্ষ জনবল গড়ে ওঠে। বিনা পয়সায় বই দিচ্ছি। প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে ছেলেমেয়েদের শিক্ষার জন্য সবচেয়ে গুরুত্ব দিচ্ছি। শিক্ষা ছাড়া কোন দেশ কখনো উন্নতি করতে পারে না। আমি ছাত্রদের বলব, যে যাই করুক না কেন লেখাপড়া শিখতে হবে। লেখাপড়ায় মনোযোগ দিতে হবে।

‘আমরা প্রযুক্তি ব্যবহারের সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি। শুধু পড়াশোনা করে চাকরি পেছনে না ছুটে যাতে নিজে কিছু করতে পারে সে ব্যবস্থাটাও করে দিয়েছি। বিশেষ প্রণোদনা দিয়েছি যাতে সকলের কিছু কাজ করতে পারে। কারিগরি শিক্ষা ৯৭.২ ভাগে উত্তীর্ণ করেছি। আমাদের যুব সমাজ আমাদের ভবিষ্যৎ। ৪১ এর সৈনিক হবে আজকের যুব সমাজ। ১০০ টা অর্থনৈতিক অঞ্চল আমরা করে দিয়েছি।’

ছাত্রলীগের সম্মেলনে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখছেন শেখ হাসিনা

ইতিমধ্যে ৩৫ লাখ মানুষকে বিনা পয়সায় ঘর দেখা হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যদি কেউ ভূমিহীন থাকে, আমাকে নাম ঠিকানা দিলে ব্যবস্থা করে দেব।’

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে বন্দি হওয়ার সময়ই দেশের উন্নয়নের পরিকল্পনা করার কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমাকে বন্দি করল। সংসদ ভবনের একটি ভবনে সেখানে রাখা হলো। আমি সেখানে বসেই রূপকল্প একুশ প্রণয়ন করি।

‘বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের পরিণত করব, আমি সেটা করতে পেরেছি। উন্নয়নশীল দেশের যে মর্যাদা পাব, সেই পরিকল্পনা করে রেখেছি আমরা। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ হবে উন্নত দেশ।’

জিয়া-খালেদার কঠোর সমালোচনা

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ক্ষমতায় আসা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমালোচনাও করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছেন জিয়াউর রহমান। ইতিহাস বিকৃতি, জাতির পিতার ভাষণ নিষিদ্ধ, জয় বাংলার স্লোগান নিষিদ্ধ জিয়াউর রহমান করেছেন।

১৯৯৪ থেকে ৯৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি সরকারবিরোধী আন্দোলনের সময় সে সময়ের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার একটি উক্তির কথাও স্মরণ করেন তিনি।

সে সময় নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলনে থাকা আওয়ামী লীগকে দমনে ছাত্রদলই যথেষ্ট বলে মন্তব্য করেছিলেন বিএনপি নেত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘খালেদা জিয়া হুমকি দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগকে শিক্ষা দিতে ছাত্রদলই যথেষ্ট। তারা ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। আর আমি বই, খাতা-কলম তুলে দিয়েছিলাম।’

খালেদার পক্ষে যারা বলে, তারা বুদ্ধি প্রতিবন্ধীজীবী

যারা খালেদা জিয়ার পক্ষে বলেন, তাদেরকেও তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘যারা ইমার্জেন্সি (জরুরি অবস্থা) এনেছিল, ফখরুদ্দীন, ইয়াজউদ্দিন, সবাইকে বিএনপি এনেছিল। তারা কিন্তু প্রথম আমাকে গ্রেপ্তার করেছিল, খালেদা জিয়াকে নয়। পরে খালেদাকে গ্রেপ্তার করেছে।

‘এতিমের টাকা মেরে দিয়েছে। এই কারণেই খালেদা জিয়া সাজাপ্রাপ্ত আসামি। যারা তার পক্ষে কথা বলে, তারা আসলে বুদ্ধিজীবী নয় বুদ্ধি প্রতিবন্ধীজীবী।

‘খালেদা জিয়াকে আমরা উৎখাত করেছি। এরশাদকে উৎখাত করেছি। জিয়াকে উৎখাত করতে পারতাম। কিন্তু তার আগেই সে মারা গেল।’

ছাত্রলীগের ভূয়সী প্রশংসা

শেখ হাসিনা তার ভাষণে ছাত্রলীগের ব্যাপক প্রশংসাও করেন। তিনি বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের সময় একমাত্র ছাত্রলীগ রাজনৈতিক সংঘ হিসেবে কাজ করেছে। তাই ছাত্রলীগকে আমি ধন্যবাদ জানাই অভিনন্দন জানাই দুঃসময়ে কাজ করার জন্য।

‘সিলেটে বন্যা হলো, মানুষ কিছু করতে পারে না। আমি সেখানে বিমান বাহিনী, নৌ বাহিনী, পুলিশ-প্রশাসন সবাইকে কাজে লাগিয়েছি। সেখানে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ সবাইকে কাজে লাগিয়েছি।

‘ছাত্রলীগ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। ছাত্রলীগ সবসময় অগণের ভূমিকা পালন করেছে। এদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ছাত্রলীগের ভূমিকা অপরিসীম। দেশের প্রতিটি সংগ্রাম ও অর্জনে এর ভুমিকা আছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতির পিতা সোনার বাংলা করার জন্য সোনার মানুষ চেয়েছিলেন। আমি আশা করি সেই সোনার মানুষ ছাত্রলীগ।’

বয়স ৭৩ হয়ে গেছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যে কোনো সময় আমি অক্কা পেতে পারি। কিন্তু আমাদের বাকি প্রজন্মকে কাজ করতে হবে। সেভাবে গড়ে উঠতে হবে যেন তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে কেউ যেন মুছে ফেলতে না পারে, সেজন্য চেষ্টা করবে।

সম্মেলন উদ্বোধনের আনুষ্ঠানিকতা

এর আগে সকাল এগারোটা বিশ মিনিটে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের সম্মেলনস্থলে এসে পৌঁছেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এরপর জাতীয় সংগীতের তালে তালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।

বেলুন এবং পায়রা উড়িয়ে ছাত্রলীগের সম্মেলন উদ্বোধন করেন তিনি।

এ সময় ছাত্রলীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক উত্তোলন করেন দলীয় পতাকা। আর জেলা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নিজ নিজ জেলার পতাকা উত্তোলন করেন।

সম্মেলনস্থলে উপস্থিত হলে শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানান ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক

এরপর প্রধানমন্ত্রীকে ফুলের শুভেচ্ছা দেন সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক অসীম কুমার বৈদ্য এবং সম্মেলনের নির্বাচন কমিশনার রেজাউল করিম সুমন।

পরে ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য প্রধানমন্ত্রীকে সম্মেলন স্মারক উপহার দেন।

এরপর সম্মেলন অভ্যর্থনা উপ কমিটির সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীকে সম্মেলনের ব্যাজ পরিয়ে দেন। এরপর প্রধানমন্ত্রীকে উত্তরীয় পরিয়ে দেন সম্মেলন প্রস্তত কমিটির সদস্যরা।

এরপর ছাত্রলীগের সহসভাপতি সাইফ বাবুর নেতৃত্বে সাংস্কৃতিক উপ কমিটির সদস্যরা সাংস্কৃতিক পরিবেশনা উপস্থাপন করেন।

বিএসএল কমিউনিটি ওয়েবসাইটের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ছাত্রলীগের প্রচার ও প্রকাশনা টিম প্রধানমন্ত্রীর হাতে জয় বাংলা ম্যাগাজিনের সম্মেলন স্মরণিকা তুলে দেন।

এরপর ছাত্রলীগ সভাপতি জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টচার্য বক্তব্য রাখেন।

এ বিভাগের আরো খবর