বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ফারদিন হত্যার তদন্তে অগ্রগতির দাবি র‌্যাবের

  •    
  • ৫ ডিসেম্বর, ২০২২ ১৪:০২

র‌্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আর মঈন বলেন, ‘ফারদিন হত্যায় প্রকৃত দোষীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে কাজ করছি। মামলার তদন্তে আমাদের অগ্রগতি আছে। আমরা প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনের চেষ্টা করে যাচ্ছি।’

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র ফারদিন নূর পরশ হত্যার ঘটনার তদন্তে অগ্রগতি আছে বলে দাবি করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। তবে কী অগ্রগতি আছে তা বিস্তারিত জানানো হয়নি।

র‌্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আর মঈন বলেন, ‘ফারদিন হত্যায় তদন্তে আমাদের অগ্রগতি আছে। আমরা প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনের চেষ্টা করে যাচ্ছি।’

সোমবার দুপুরে কারওয়ান বাজার র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে ফারদিন হত্যার তদন্তের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে এ তথ্য জানান মঈন।

ফারদিন হত্যা মামলার তদন্ত নিয়ে র‌্যাবের সংবাদ সম্মেলন

মঈন বলেন, ‘ফারদিন হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত ফুটেজ পেয়েছি তথ্যপ্রযুক্তিগত সহায়তায়। হত্যার আগে তার (ফারদিনের) যেসব জায়গায় বিচরণ ছিল সেসব স্থানে যারা ছিলেন তাদের সঙ্গে কথাবার্তা বলেছি। ফারদিন হত্যার মোটিভ কী তা উদঘাটনে আমরাসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করছে। আমরা এই হত্যায় প্রকৃত দোষীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে কাজ করছি। ফারদিন হত্যা মামলার তদন্তে আমাদের অগ্রগতি আছে। আমরা প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনের চেষ্টা করে যাচ্ছি।’

বুয়েট ছাত্র ফারদিন নিখোঁজ হওয়ার তিনদিন পর ৭ নভেম্বর সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ।

আরও পড়ুন: ফারদিন হত্যার পর মরদেহ সরানো হয় প্রাইভেট কারে

ফারদিন রাজধানীর ডেমরা থানার শান্তিবাগ এলাকার সাংবাদিক কাজী নূর উদ্দিন রানার ছেলে। তিনি বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।

তদন্তসংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করে, ৪ নভেম্বর গভীর রাতে ফারদিনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক অনুযায়ী তার সবশেষ অবস্থান শনাক্ত হয় রূপগঞ্জের চনপাড়া বস্তি এলাকায়।

চনপাড়া বস্তি এলাকা পুরোটাই মাদক বিক্রির এলাকা হিসেবে পরিচিত।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তদন্তসংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা নিউজবাংলাকে জানান, ফারদিনকে চনপাড়া বস্তি এলাকার ৪ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় হত্যা করা হয়। এরপর একটি প্রাইভেট কারে তুলে তার মরদেহ শীতলক্ষ্যা নদীতে ফেলে দেন মাদক কারবারিরা।

এ বিভাগের আরো খবর