১০ ডিসেম্বর রাজধানীতে বিএনপির সমাবেশ ঘিরে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় বসানো হবে চেকপোস্ট, প্রস্তুত রাখা হবে হেলিকপ্টার ইউনিটও।
সোমবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
তিনি বলেন, ‘রাজধানী ঢাকায় গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু স্থাপনা রয়েছে। কেপিআইভুক্ত প্রতিষ্ঠান রয়েছে, বিদেশি স্থাপনা ও অ্যাম্বাসি রয়েছে। ঢাকা শহরের নিরাপত্তার ব্যাপারে আমরা সবসময় সচেষ্ট রয়েছি।
‘শুধু এই জনসমাবেশ ঘিরে নয় আমরা সবসময় রাজধানী জননিরাপত্তা, দেশীয় ভাবমূর্তি রক্ষা, দেশীয় ভাবমূর্তি যেন বিদেশিদের কাছে ক্ষুন্ন না হয় সে ব্যাপারে সচেষ্ট রয়েছি। যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে র্যাব। আমাদের বোম ডিসপোজাল ইউনিট, স্পেশাল ফোর্স, স্পেশাল ডগ স্কোয়াড, হেলিকপ্টার ইউনিট প্রস্তুত রয়েছে।’
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘বাংলাদেশে বর্তমানে সুষ্ঠু-স্বাভাবিক রাজনৈতিক অবস্থা বিরাজ করছে। সরকারি ও বিরোধী দল তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করছে। র্যাব জঙ্গি, মাদক কারবারি, অস্ত্রধারী ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারে আস্থা অর্জন করেছে।’
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক বলেন, ‘বিএনপির জনসমাবেশ ঘিরে র্যাবের পক্ষ থেকে রুটিন পেট্রোল থাকবে, চেকপোস্ট থাকবে, সাইবার ওয়ার্ল্ডে আমাদের গোয়েন্দা নজরদারি থাকবে, যাতে কোনো ধরনের উসকানিমূলক প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে নাশকতার চেষ্টা না হয়। নাশকতার পরিস্থিতি যাতে না হয় সেজন্য র্যাবের সদস্যরা সাদা পোশাকে মোতায়েন থাকবে।’