বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ভবনের ফায়ার সেফটি বাধ্যতামূলক

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ২৬ নভেম্বর, ২০২২ ২০:২৭

প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান বলেন, দেশের কোম্পানিগুলো ফায়ার সেফটি ও কমপ্লায়েন্স মেনে চলায় বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় আমরা এগিয়ে আছি। বিশ্বের ১০টি গ্রিন কারখানার ৮টি এখন বাংলাদেশে। যার ফলে বাংলাদেশের পণ্যের চাহিদা বেড়েছে, উৎপাদন বেড়েছে এবং আমরা বেশি রপ্তানি করতে পারছি।

দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান বলেছেন, ফায়ার সেফটি ছাড়া কোনো ভবন নির্মাণ করা হলে তা ব্যবহারের অনুমোদন দেয়া হবে না। এখন থেকে যে ভবনগুলো হবে সেগুলোতে ফায়ার সেফটি থাকতেই হবে।

রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) শুক্রবার রাতে ইলেকট্রনিকস সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইসাব) এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সেখানে অষ্টম আন্তর্জাতিক ফায়ার সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি এক্সপো-২০২২-এর ‘সেফটি এক্সিলেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ দেয়া হয়।

অনুষ্ঠানে দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান বলেন, ‘দেশের কোম্পানিগুলো ফায়ার সেফটি ও কমপ্লায়েন্স মেনে চলায় বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় আমরা এগিয়ে আছি। বিশ্বের ১০টি গ্রিন কারখানার ৮টি এখন বাংলাদেশে। যার ফলে বাংলাদেশের পণ্যের চাহিদা বেড়েছে, উৎপাদন বেড়েছে এবং আমরা বেশি রপ্তানি করতে পারছি।

‘এখন ফায়ার সেফটি পণ্য বেশির ভাগই আমদানি করা হচ্ছে। দেশে ১০০ ইকোনমিক জোন হচ্ছে, সেখানে ফায়ার সেফটি পণ্য উৎপাদন করা যেতে পারে। এ জন্য আগ্রহীদের ইকোনমিক জোনে প্লট পেতে সহযোগিতা করা হবে।’

প্রতিমন্ত্রী জানান, দেশের ৩২টি উপজেলায় নতুন করে ফায়ার সার্ভিসের ডিপো স্থাপন করা হয়েছে। এটা দেশের বড় অর্জন। এখন দেশে ফায়ার সেফটি সনদ না থাকলে সেই ভবন ব্যবহারের অনুমতি দেবে না রাজউক বা সিটি করপোরেশন।

অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআইর সহসভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, ‘ফায়ার সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটির প্রয়োজনীয়তা বুঝে আমরা সেফটি কাউন্সিল গঠন করেছি। ইনডোর-আউটডোর প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।’

ফায়ার সেফটি পণ্যে আমদানি নির্ভরতা কমানোর দাবি জানান তিনি।

অনুষ্ঠানে ইলেক্ট্রনিকস সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইসাব) অগ্নিনিরাপত্তা সঠিকভাবে বজায় রাখায় ৯টি কোম্পানিকে পুরস্কৃত করে। এ ছাড়া চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডু বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুন ও বিস্ফোরণে নিহত ফায়ার ফাইটারদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ১৩টি ক্রেস্ট দেয়া হয়।

অনুষ্ঠানে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক (প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেজাউল করিম, ইএসএসএবি সভাপতি জহির উদ্দিন বাবর, সিনিয়র সহসভাপতি নিয়াজ আলী চিশতি, মহাসচিব মাহমুদুর রশীদ, প্রচার সম্পাদক নজরুল ইসলামসহ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

এ বিভাগের আরো খবর