বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষ শেরপুরে

  •    
  • ২২ নভেম্বর, ২০২২ ১৮:৫৯

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হান্নান মিয়া বলেন, ‘নিশ্চিত হয়ে বলতে পারি, তারা পুলিশের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিয়ে এসেছিল। আমাদেরও পর্যাপ্ত প্রস্তুতি ছিল। তার জন্যই তাদের নিবৃত করা গেছে। শহরে এই মুহূর্তে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় আছে। পুলিশের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

শেরপুর সদরে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ৬ পুলিশসহ ২১ জন আহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে শহরের রঘুনাথপুর মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।

শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হান্নান মিয়া জানান, বিএনপি নাশকতা করতে পারে, পুলিশের কাছে এমন গোয়েন্দা তথ্য ছিল। পরিকল্পনা অনুযায়ী তারা আড়াই থেকে তিন হাজার ইট নিক্ষেপ করেছে পুলিশের ওপর। একপর্যায়ে রাবার বুলেট ও টিয়ারশেল ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের আনা হয়।

স্থানীয়রা জানান, পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীর সংঘর্ষে ছয় পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ২১ জন আহত হয়েছেন।

জেলা বিএনপির সভাপতি মো. মাহমুদুল হক রুবেল জানান, ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়াকে হত্যার প্রতিবাদে দুপুরে শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ ছিল। আমরা মিছিল নিয়ে রঘুনাথপুর মোড় অতিক্রমের সময় ডিবি পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করে। ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার একপর্যায়ে পুলিশ রাবার বুলেট ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।’

তার দাবি, পুলিশের হামলায় বিএনপির শতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হান্নান মিয়া বলেন, ‘শহরে দুপুরে জেলা বিএনপি বিক্ষোভ সমাবেশের প্রস্তুতি নেয়। আমাদের কাছে গোয়েন্দা তথ্য ছিল, তারা নাশকতামূলক কার্যক্রম চালাতে পারেন। তাদের দেখেই বোঝা গেছে, প্রিপারেশনটা আসলে নাশকতার জন্যই ছিল। তারা আমাদের ওপর আড়াই থেকে তিন হাজার ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেছে। এতে ছয় পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।

‘নিশ্চিত হয়ে বলতে পারি, তারা পুলিশের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিয়ে এসেছিল। আমাদেরও পর্যাপ্ত প্রস্তুতি ছিল। তার জন্যই তাদের নিবৃত করা গেছে। শহরে এই মুহূর্তে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় আছে। পুলিশের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

এ বিভাগের আরো খবর