বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ডা. সাবরিনার প্রথম শ্রেণির কয়েদির মর্যাদার আবেদন নাকচ

  •    
  • ২২ নভেম্বর, ২০২২ ১৪:৫৫

সাবরিনার আইনজীবী প্রণব কুমার কান্তি বলেন, ‘আবেদন যেদিন করেছিলাম, ওই দিনই আদালত বলেছিল কারাগারে প্রথম শ্রেণির কয়েদি মর্যাদা দেয়ার এখতিয়ার কোর্টের নেই। তার পরও আদালত বলেছিল, আবেদন যেহেতু করেছেন, শুনানি করেন। এ জন্য আজ আর শুনানিতে যায়নি।’

করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা নিয়ে প্রতারণা ও রিপোর্ট জালিয়াতির মামলায় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকা ডা. সাবরিনা আরিফের প্রথম শ্রেণির কয়েদির মর্যাদা চেয়ে করা আবেদন গ্রহণ করেনি আদালত।

মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম তোফাজ্জল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেয়। প্রথম শ্রেণির মর্যাদা চেয়ে করা আবেদনের ওপর সাবরিনার আইনজীবী শুনানি না করায় এ আবেদন নাকচ করে দেয় আদালত।

গত ১৭ নভেম্বর সাবরিনাকে প্রথম শ্রেণির কয়েদির মর্যাদা চেয়ে আবেদন করেন আইনজীবী প্রণব কুমার কান্তি এবং সাবরিনার উপস্থিতিতে শুনানি করার আবেদন করেন।

আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত মঙ্গলবার সাবরিনাকে আদালতে হাজির করতে প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট (হাজতি পরোয়ানা) জারি করে।

সাবরিনার আইনজীবী প্রণব কুমার কান্তি বলেন, ‘আবেদন যেদিন করেছিলাম ওই দিনই আদালত বলেছিল, কারাগারে প্রথম শ্রেণির কয়েদি মর্যাদা দেয়ার এখতিয়ার কোর্টের নেই। তার পরও আদালত বলেছিল, আবেদন যেহেতু করেছেন, শুনানি করেন। এ জন্য আজ আর শুনানিতে যায়নি।’

এদিকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) করা প্রতারণার মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার জন্য দিন ধার্য ছিল আজ। কিন্তু এদিন ডিবি পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল না করায় আদালত আগামী ২২ ডিসেম্বর প্রতিবেদন জমার নতুন তারিখ ঠিক করে।

২০২০ সালের ৩০ আগস্ট ডা. সাবরিনা আরিফের বিরুদ্ধে এনআইডি জালিয়াতির অভিযোগে মামলা করেন গুলশান থানার নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ মমিন মিয়া।

৩ সেপ্টেম্বর আদালত সাবরিনাকে দুই দিনের রিমান্ডে নেয়ার আদেশ দেয়। রিমান্ড শেষে ১৪ সেপ্টেম্বর ওই মামলায় তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে এ মামলায় ২০২০ সালের ২২ নভেম্বর জামিন পান সাবরিনা।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, বর্তমানে সাবরিনার দুটি এনআইডি কার্ড সক্রিয়। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিষয়টি জানার পর বিস্তারিত জানতে ইসির কাছে তথ্য চেয়েছে।

সাবরিনা ২০১৬ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় দ্বিতীয়বার ভোটার হন। তিনি প্রথমে ভোটার হন সাবরীনা শারমিন হোসেন নামে। একটিতে জন্ম তারিখ দেয়া হয় ১৯৭৮ সালের ২ ডিসেম্বর। অন্যটিতে ১৯৮৩ সালের ২ ডিসেম্বর। প্রথমটিতে স্বামীর নাম হিসেবে ব্যবহার করেছেন আর এইচ হক। আর দ্বিতীয়টিতে স্বামীর নাম লেখা হয়েছে আরিফুল হক চৌধুরী।

এ বিভাগের আরো খবর