বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

  •    
  • ২১ নভেম্বর, ২০২২ ১০:০৩

ঢাকা সেনানিবাসে সোমবার সকালে শিখা অনির্বাণে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। পরে শ্রদ্ধা জানান তিন বাহিনীর প্রধান।

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

ঢাকা সেনানিবাসে সোমবার সকালে শিখা অনির্বাণে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান।

শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পরিদর্শন বইয়ে সাক্ষর করেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।

পরে নিজ নিজ বাহিনীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানান সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ শাহীন ইকবাল এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান।

শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ঢাকা সেনানিবাসের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন সরকারপ্রধানের নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিক ও তিন বাহিনীর প্রধান।

পরে ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্য থেকে নির্বাচিত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। ২০২১-২২ সালে ৪ জন সেনা, ২ জন নৌ এবং ২ জন বিমান বাহিনী সদস্যকে সশস্ত্র বাহিনীর সর্বোচ্চ শান্তিকালীন পদকে ভূষিত করা হবে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সম্মিলিতভাবে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ওপর সর্বাত্মক আক্রমণ করে তিন বাহিনী।

তাদের সম্মিলিত আক্রমণে ত্বরান্বিত হয় দেশের স্বাধীনতা। তাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে ২১ নভেম্বর একটি স্মরণীয় দিন। মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান ও বীরত্বগাথা জাতি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে।

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, যথাযথ মর্যাদা ও উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে উদযাপন হচ্ছে সশস্ত্র বাহিনী দিবস।

দেশের সব সেনানিবাস, নৌ ঘাঁটি ও স্থাপনা এবং বিমান বাহিনী ঘাঁটির মসজিদে দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি এবং সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি ও অগ্রগতি কামনা করে ফজরের নামাজ শেষে বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ হাসিনা আলাদা বাণী দিয়েছেন।

এ বিভাগের আরো খবর