বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ফখরুলের সঙ্গে সুইডেন ও নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

  •    
  • ৮ নভেম্বর, ২০২২ ১৮:৪৬

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সুইডেন ও নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, সাম্প্রতিক ঘটনাবলি, নির্বাচনব্যবস্থা- এককথায় সবকিছু মিলিয়ে আলোচনা হয়েছে।’

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত সুইডেন ও নরওয়ের দুই রাষ্ট্রদূত। দেড় ঘণ্টাব্যাপী রুদ্ধদ্বার এই বৈঠকে দেশের চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেছেন তারা।

সুইডিশ রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ফন লিন্ডে ও নরওয়ের রাষ্ট্রদূত রসপেন রিকটার ভেন্ডসেনের সঙ্গে মঙ্গলবার গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বেলা ৩টা ১০ মিনিট থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত স্থায়ী এই বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব ছাড়াও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠক শেষে দুই রাষ্ট্রদূত চেয়ারপারসনের কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

তিনি বলেন, ‘দুই রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মূলত বাংলাদেশের যে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, সাম্প্রতিক ঘটনাবলি, বাংলাদেশের নির্বাচনব্যবস্থা- এককথায় সবকিছু মিলিয়ে আলোচনা হয়েছে। ভেতরে কী আলোচনা হয়েছে তা আমি বলতে পারব না।

‘তবে আলোচনা সম্পর্কে আমি এতটুকু বলতে পারি যে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যে বিষয়গুলো আছে সবকিছু নিয়েই আলোচনা হয়েছে।’

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে আমীর খসরু বলেন, ‘নির্বাচন তো অবশ্যই। কারণ এখন নির্বাচনের বিষয়টি সবার মাথায়ই আছে। দেশে ও দেশের বাইরে সবার কাছেই এখন নির্বাচনটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে সবার তো কনসার্ন আছেই।

‘জাতিসংঘের ঢাকা অফিসের প্রধান গোয়েন লুইসও আজ এক অনুষ্ঠানে তা বলেছেন। এটা তো বিশ্বজুড়ে সবার কনসার্ন। সবাই তো চাইবে, বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকার আসুক, একটি নির্বাচিত সংসদ আসুক।'

তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের ওপর ওনারা আলাপ করেছেন। জানতে চেয়েছেন আগামী দিনগুলোতে কী হতে পারে? বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতি, গণতন্ত্র, মানবাধিকার, আইনের শাসন, জীবনের নিরাপত্তা- সবকিছু মিলিয়ে আলোচনা হয়েছে।’

এ বিভাগের আরো খবর