বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

প্রশ্নপত্র ফাঁস: ৬ শিক্ষক-কর্মচারীর এমপিও স্থগিত

  •    
  • ৩ নভেম্বর, ২০২২ ২১:০০

এসএসসি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর নেহাল উদ্দিন পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষক ও ২ কর্মচারীর এমপিও এবং বেতন স্থগিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে খণ্ডকালীন এক শিক্ষককে বরখাস্তের নির্দেশ দিয়েছেন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিকে।

কুড়িগ্রামে প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত ছয় শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন ও এমপিও স্থগিত এবং এক শিক্ষককে বরখাস্তের নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।

১ নভেম্বর অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদের সই করা আদেশে এসব নির্দেশনা দেয়া হয়।

বৃহস্পতিবার এ আদেশের কপি গণমাধ্যমে আসে।

কুড়িগ্রাম জেলা শিক্ষা অফিসার শামসুল আলম জানান, এসএসসি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর নেহাল উদ্দিন পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষক ও ২ কর্মচারীর এমপিও এবং বেতন স্থগিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে খণ্ডকালীন এক শিক্ষককে বরখাস্তের নির্দেশ দিয়েছেন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিকে।

অফিস আদেশে বলা হয়, কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার নেহাল উদ্দিন পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীসহ ৬ জনের এমপিও স্থগিতের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবলকাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০২১-এর ধারা ১৮.১(গ) এর পরিপন্থি অপরাধের জন্য তাদের বিরুদ্ধে এই সিদ্ধান্ত হয়।

শিক্ষক-কর্মচারীরা হলেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লুৎফুর রহমান, ইংরেজির সহকারী শিক্ষক আমিনুর রহমান, কৃষির সহকারী শিক্ষক হামিদুর রহমান, বাংলার সহকারী শিক্ষক সোহেল আল মামুন, অফিস সহকারী আবু হানিফ এবং চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সুজন।

অফিস আদেশে এসব শিক্ষক-কর্মচারীর এমপিও স্থগিতের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সাধারণ প্রশাসন শাখার উপপরিচালককে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

একই আদেশে বিদ্যালয়ের ইসলাম ধর্ম বিষয়ের খণ্ডকালীন সহকারী শিক্ষক জুবাইয়ের হোসাইনকে বরখাস্ত করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির প্রতি এই নির্দেশনা দেয়া হয়।

ভূরুঙ্গামারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার সাজ্জাদ হোসেন জানান, কুড়িগ্রামে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় শিক্ষা বিভাগ দুই দফা তদন্ত করেছে। সেই তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সাত দিন সময় দিয়ে শোকজ করা হয়। শোকজের জবাব পাওয়ার পর মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এই আদেশ দেন।

এ বিভাগের আরো খবর