বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

৫০০ গ্রাম আইসসহ যুবক গ্রেপ্তার

  •    
  • ২ নভেম্বর, ২০২২ ১৯:২৯

বুধবার ভোরে ওয়ারীর হাটখোলা রোড এলাকার গ্রিন জোন টাওয়ার থেকে চন্দনকে গ্রেপ্তার করেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ঢাকা মেট্রোর (দক্ষিণ) সহকারী পরিচালক সুব্রত সরকার শুভ।

৫০০ গ্রাম আইসসহ (ক্রিস্টাল মেথ) এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম চন্দন রায়, বয়স ২৬ বছর।

তিনি ‘অভিজাত এলাকার মাদক সিন্ডিকেট’-এর হোতা বলে দাবি করেছে অধিদপ্তর।

বুধবার ভোরে ওয়ারীর হাটখোলা রোড এলাকার গ্রিন জোন টাওয়ার থেকে চন্দনকে গ্রেপ্তার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ঢাকা মেট্রোর (দক্ষিণ) সহকারী পরিচালক সুব্রত সরকার শুভ।

তিনি জানান, গত মাসে অভিজাত এলাকায় ব্যবহৃত এলএসডি-আইসসহ বিভিন্ন মাদকের একটি চক্রের সন্ধান পান কর্মকর্তারা। বনানী-বারিধারা-গুলশান এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৬১ গ্রাম আইসসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের দেয়া তথ্যে চক্রের হোতা চন্দনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জানায়, ডিগ্রি পাস করে কেমিক্যাল কোম্পানিতে চাকরি করার সময় অপরাধমূলক কাজে জড়িয়ে পড়েন চন্দন। পরে চাকরি ছেড়ে লাগেজ পার্টির সদস্য হয়ে বিদেশ থেকে স্বর্ণ ও ইলেকট্রনিকস সামগ্রী পাচারের কাজ শুরু করেন।

করোনা প্রাদুর্ভাব বাড়লে মালয়েশিয়ায় থাকা তার আত্মীয় শংকর বিশ্বাস এবং নোয়াখালীর হাবিবের মাধ্যমে আইস (ক্রিস্টাল মেথ) মাদক পাচারের চক্র গড়ে তোলেন।

তার আগে মালয়েশিয়া থেকে সোনা ব্যবসার আড়ালে আইস পাচারের সময় ২০২০ সালের নভেম্বরে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) রমনা বিভাগের হাতে ৬০০ গ্রাম আইস ও ৫ সহযোগীসহ গ্রেপ্তার হন।

২০২২-এর ফেব্রুয়ারিতে জামিনে বের হয়ে আবারও সক্রিয় হয় চক্রটি।

চন্দনের বরাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জানায়, অত্যন্ত উচ্চমূল্যের মাদক আইস (ক্রিস্টাল মেথ) বাংলাদেশে সহজলভ্য না হওয়ায় অভিজাত এলাকার তরুণ-তরুণীদের কাছে ‘পার্সেল’ হিসেবে হোম ডেলিভারি দিত। সেসব এলাকার বিভিন্ন পার্টিতে নিয়মিত মাদকটি সরবরাহ করতেন চন্দন।

এ বিভাগের আরো খবর