বাংলাদেশ পুলিশের চার তরুণ কর্মকর্তা ‘অ্যাভিয়েশন বেসিক কোর্স-১২’ সাফল্যের সঙ্গে শেষ করেছেন। তারা এখন বৈমানিক হিসেবে কাজ করবেন।
কর্মকর্তারা হলেন সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সারোয়ার হোসাইন, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মুশফিকুল হক, সহকারী পুলিশ সুপার ফাতেমা-তুজ-জোহরা ও সহকারী পুলিশ সুপার আবুল হোসাইন।
বাংলাদেশ পুলিশ এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) মনজুর রহমান এ তথ্য জানান।
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ প্রধান অতিথি হিসেবে সোমবার দুপুরে আর্মি অ্যাভিয়েশন স্কুলে নবীন বৈমানিকদের সার্টিফিকেট তুলে দেন ও তাদের ফ্লাইং ব্রেভেট পরিয়ে দেন।
বাংলাদেশ পুলিশপ্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন এবং উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
আর্মি অ্যাভিয়েশন গ্রুপের অধীনস্থ অ্যাভিয়েশন স্কুলের সার্বিক তত্ত্বাবধানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর ১০ জন তরুণ অফিসার ‘অ্যাভিয়েশন বেসিক কোর্স-১২’ শেষ করেছেন।
প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে সেনাবাহিনীর পাঁচজন সেসনা-১৫২ অ্যারোবেট বিমানে ৭০ ঘণ্টা এবং নৌ ও বাংলাদেশ পুলিশের পাঁচজন ডায়মন্ড ডিএ-৪০এনজি বিমানে ৭০ ঘণ্টা উড্ডয়ন সফলভাবে সম্পন্ন করেন।
সেসনা-১৫২ অ্যারোবেট বিমানের প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বৈমানিক নির্বাচিত হয়েছেন ক্যাপ্টেন আবু তালহা আরেফিন এবং ডায়মন্ড ডিএ-৪০এনজি বিমানে শ্রেষ্ঠ বৈমানিক নির্বাচিত হয়েছেন সিনিয়র সরকারী পুলিশ সুপার সারোয়ার হোসাইন।
সহকারী পুলিশ সুপার ফাতেমা-তুজ-জোহরা বাংলাদেশ পুলিশের প্রথম নারী বৈমানিক।