বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

রংপুর সিটিতে ভোটের সম্ভাব্য তারিখ জানাল ইসি

  •    
  • ৩০ অক্টোবর, ২০২২ ১৫:৫০

ইসি মো. আলমগীর বলেন, ‘ডিসেম্বরের শেষে অথবা জানুয়ারির শুরুতে রংপুরের নির্বাচন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে নভেম্বরে তফসিল ঘোষণা করা হবে, তবে আমরা নির্বাচনটা সময়ের মধ্যেই করতে চাই। কোনোভাবে সময় শেষের দিকে করতে চাই না।’

চলতি বছরের ডিসেম্বরের শেষে অথবা আগামী বছরের জানুয়ারির শুরুর দিকে রংপুর সিটি করপোরেশনের (রসিক) ভোট হতে পারে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর।

আগামী মাসেই এ ভোটের তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানান তিনি।

ইসি আলমগীর জানান, রংপুরের ভোটেও ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ও সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহারের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়েছে।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে রোববার নিজ কার্যালয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

মো. আলমগীর বলেন, ‘ডিসেম্বরের শেষে অথবা জানুয়ারির শুরুতে রংপুরের নির্বাচন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে নভেম্বরে তফসিল ঘোষণা করা হবে, তবে আমরা নির্বাচনটা সময়ের মধ্যেই করতে চাই। কোনোভাবে সময় শেষের দিকে করতে চাই না।’

রংপুরে ইভিএম ও সিসিটিভি ক্যামেরা থাকবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এই কমিশনার বলেন, ‘সেটা কমিশনের সভায় সিদ্ধান্ত হবে। এখনই বলা যাবে না, তবে কমিশনের এগুলো ব্যবহারের একটা প্রাথমিক সিদ্ধান্ত রয়েছে।’

নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সর্বশেষ রংপুর সিটিতে নির্বাচন হয়েছিল ২০১৭ সালের ২১ ডিসেম্বর। করপোরেশনের প্রথম সভা হয়েছিল ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি।

যেহেতু কোনো সিটির মেয়াদ ধরা হয় প্রথম সভা থেকে পরবর্তী পাঁচ বছর, তাই এ সিটিতে নির্বাচিতদের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি।

সিটি করপোরেশন নির্বাচন আইন অনুযায়ী, কোনো সিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে ১৮০ দিনের মধ্যে ভোট গ্রহণ করতে হয়। এ ক্ষেত্রে এ সিটি নির্বাচনের সময় গণনা শুরু হয়েছে গত ১৯ আগস্ট থেকে।

সিসিটিভি ক্যামেরা ও ইভিএম ব্যবহারে অনেকের আপত্তি আছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ইসি আলমগীর বলেন, ‘আমরা কার আপত্তি আছে কী নাই, সেটা নিয়ে ভাবছি না। আমরা ভাবছি কী দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। আমাদের অবস্থান হচ্ছে যতগুলো সিটি করপোরেশন নির্বাচন হবে, সেখানে আমরা ইভিএম ও সিসিটিভি ক্যামেরা দেয়ার চেষ্টা করব, তবে প্রতিটা নির্বাচনের জন্য আলাদা আলাদা সভায় তখন এই সিদ্ধান্তগুলো নেয়া হয়।’

জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনে সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহার করবেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা নয়, আমাদের রোডম্যাপের বলা আছে, প্রযুক্তি সর্বোচ্চ ব্যবহার করা হবে। সম্ভব হলে আমরা সবগুলোতেই সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহার করব, তবে আমরা মনে করি সিসি ক্যামেরা হলে অনিয়ম ধরাটা সহজ হবে। বাইরের অনিয়ম সবাই দেখে, কিন্তু ভেতরের অনিয়ম তো সবাই দেখতে পারে না।

‘এটা অবশ্যই ভালো। সঠিক অপরাধীকে ধরার ও নিরাপত্তার জন্যই সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহার করা হচ্ছে। সিসি ক্যামেরা থাকলে অপরাধীরা সতর্ক থাকে। ফলে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়।’

এ বিভাগের আরো খবর