জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে করা মামলায় কারা অধিদপ্তরের সাময়িক বরখাস্ত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজনস) বজলুর রশীদকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
একই সঙ্গে তাকে ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ৬ মাস কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। বজলুর রশীদের ৩ কোটি ১৪ লাখ টাকা রাষ্ট্রীয় অনুকূলে বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করেছেন বিচারক।
ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. ইকবাল হোসেন রোববার এ রায় দেন।
গত ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত ২৩ অক্টোবর মামলার রায় ঘোষণার তারিখ ঠিক করে।
২০২০ সালের ২২ অক্টোবর আদালত বজলুর রশীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয়।
এর আগে গত ২৬ আগস্ট বজলুর রশীদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেয় মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক নাসির উদ্দীন। অভিযোগপত্রে বজলুর রশীদের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ১৪ লাখ ৩৫ হাজার ৯০২ টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগ আনা হয়।
কারা ক্যাডারের ১৯৯৩ ব্যাচের কর্মকর্তা বজলুর রশীদ ঢাকায় কারা সদর দপ্তরে দায়িত্বে ছিলেন। ডিআইজি হিসেবে এর আগে রাজশাহীতে ছিলেন তিনি।