বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

গাজীপুরে শূন্য ভোট ৬ প্রার্থীর

  •    
  • ১৮ অক্টোবর, ২০২২ ১১:০৪

১ নম্বর ওয়ার্ডে তালা প্রতীকে দেওয়ান মোহাম্মদ সহিদুজ্জামান রিপন, উটপাখি প্রতীকে মো. আব্দুল বারেক, হাতি প্রতীকে মো. তোফাজ্জল হোসেন মৃধা ও অটোরিকশা প্রতীকে মো. মঈনুল হোসেন কোনো ভোট পাননি। ৩ নম্বর ওয়ার্ডে মো. নুরুল ইসলাম ও মো. শফিকুল ইসলাম দুলু কোনো ভোট পাননি।

গাজীপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে সাধারণ আসনের সদস্য পদে ছয়জন প্রার্থী কোনো ভোট পাননি।

রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান এবং সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা কাজী মো. ইস্তাফিজুল হক আকন্দ সোমবার সন্ধ্যায় যৌথভাবে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন।

এর আগে সকাল ৯টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে দুপুর ২টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে তা চলে। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ শেষে ঘোষিত ফলাফলে মো. মোতাহার হোসেন মোল্লা মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৩০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এস এম মোকসেদ আলম আনারস প্রতীকে ২৯৪ ভোট পেয়েছেন। অন্য প্রার্থী মো. সামসুদ্দিন খন্দকার চশমা প্রতীকে পেয়েছেন তিন ভোট।

মোট ৬৩৬ ভোটারের মধ্যে ৬২৭ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। তাদের মধ্যে একজনের ভোট বাতিল হয়েছে।

নির্বাচনে ৬টি কেন্দ্রে ইভিএম এর মাধ্যমে দুপুর ২টার মধ্যে এ সংখ্যক ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হলেও ফলাফল ঘোষণা করা হয় বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে।

গাজীপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তিনজন, সাধারণ সদস্য পদে ২০ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাদের মধ্য থেকে একজন চেয়ারম্যান, ৫ জন সাধারণ সদস্য এবং ২ জন নারী (সংরক্ষিত) সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।

১ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হানিফকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত করা হয়েছে। ২ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ আসনের সদস্য হিসেবে ৫১টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন ক্রিকেট ব্যাট প্রতীকে মো. আমিনুর রহমান।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আব্দুর রাজ্জাক ঘুড়ি প্রতীকে ৪৭টি ভোট পেয়েছেন। এদিকে বক প্রতীকে কাজিম উদ্দিন ২টি, বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকে মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন ২৯টি, টিউবওয়েল প্রতীকে মো. আলতাফ হোসেন একটি ভোট পেলেও তালা প্রতীকে দেওয়ান মোহাম্মদ সহিদুজ্জামান রিপন, উটপাখি প্রতীকে মো. আব্দুল বারেক, হাতি প্রতীকে মো. তোফাজ্জল হোসেন মৃধা ও অটোরিকশা প্রতীকে মো. মঈনুল হোসেন কোনো ভোট পাননি।

৩ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ আসনের সদস্য হিসেবে ৫৭টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন হাতি প্রতীকে মো. আব্দুস ছালাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শহীদুল্লাহ তালা প্রতীকে ৩৮টি ভোট পেয়ে দ্বিতীয় ও মো. সেলিম মিয়া ২৪টি ভোট পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

এ ওয়ার্ডে মো. নুরুল ইসলাম ও মো. শফিকুল ইসলাম দুলু কোন ভোট পাননি। প্রার্থী নুরুল ইসলাম নির্বাচনের আগে তালা প্রতীকের শহীদুল্লাহ্কে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন।

৪ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ আসনের সদস্য হিসেবে ৮১টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকে মো. আনিছুর রহমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী তালা প্রতীকের প্রার্থী মো. ইমান উল্লাহ শেখ ৪৭টি ভোট পেয়ে দ্বিতীয়, টিউবওয়েল প্রতীকে মো. ওয়াজ উদ্দিন মোল্লা ১৫টি পেয়ে তৃতীয় ও এস এম সালাহউদ্দিন সাদিকুল ৩টি ভোট পেয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছেন।

৫ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ আসনের সদস্য হিসেবে ৫৮টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন তালা প্রতীকের প্রার্থী মো. দেলোয়ার হোসেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাতি প্রতীকের প্রার্থী বেনজীর আহমেদ ৪৮টি ভোট পেয়েছেন।

১ নম্বর সংরক্ষিত আসনের সদস্য হিসেবে ১১৯টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন টেবিল ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী মাহমুদা ইয়াসমিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দোয়াত কলম প্রতীকের প্রার্থী রাশিদা খন্দকার ১০৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়, মাইক প্রতীকের প্রার্থী আছমা খাতুন ৪৩টি ভোট পেয়ে তৃতীয়, বই প্রতীকের প্রার্থী হাছিনা বেগম ২৪ ভোট পেয়ে চতুর্থ, ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী ফাহিমা আক্তার হোসনা ১৪ ভোট পেয়ে পঞ্চম ও হরিণ প্রতীকের প্রার্থী হালিমা আক্তার ৪ ভোট পেয়ে ৬ষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে।

২ নম্বর সংরক্ষিত আসনের সদস্য হিসেবে ২৩৯টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন দোয়াত কলম প্রতীকের প্রার্থী উম্মে কুলসুম শিল্পী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফুটবল প্রতীকে মোসা. তাসলিমা রহমান লাভলী ৬৪ ভোট পেয়েছেন। ১৫টি ভোট পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন হরিণ প্রতীকের প্রার্থী আসমা আক্তার।

এ বিভাগের আরো খবর