বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ময়মনসিংহে বিএনপির ৪০০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

  •    
  • ১৬ অক্টোবর, ২০২২ ২২:৪১

কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. ফারুক হোসেন জানান, রাস্তায় জনগণের চলাচল ও পুলিশের কাজে বাধা এবং হামলা চালিয়ে পুলিশের তিন সদস্যকে আহত করার অভিযোগে মামলাটি করা হয়েছে।

ময়মনসিংহে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতাকর্মীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে।

মামলায় বিএনপির ২৩ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে ৩৫০ থেকে ৪০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

কোতোয়ালি মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জহিরুল ইসলাম শনিবার রাত ২টার দিকে মামলাটি করেন।

নিউজবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. ফারুক হোসেন।

তিনি জানান, রাস্তায় জনগণের চলাচল ও পুলিশের কাজে বাধা এবং হামলা চালিয়ে পুলিশের তিন সদস্যকে আহত করার অভিযোগে মামলাটি করা হয়েছে।

মামলার বাদি এসআই জহিরুল নিউজবাংলাকে জানান, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট মাঠে শনিবার দুপুর ২টার দিকে বিএনপির গণসমাবেশ শুরু হয়। বিকেল ৩টার দিকে আওয়ামী লীগ নেতারা শহরের কৃষ্ণচূড়া চত্বরে জমায়েত হন। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সমাবেশ থেকে বিএনপির নেতাকর্মীরা রেলওয়ে স্টেশনে প্রবেশের সময় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মুখোমুখি হয়। এ সময় দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে ইটপাটকেলে তিন পুলিশ সদস্য আহত হন।

এক পর্যায় পুলিশ দুদলকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।

এ বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘বিএনপির কোনো নেতাকর্মী হামলা করেননি। সমাবেশ শেষে বাড়ি ফেরার পথে বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা করতে গিয়ে আওয়ামী লীগের লোকজন নিজেরাই আহত হয়। পরে পুলিশ বিএনপি নেতাকর্মীদের ট্রেনে তুলে দেয়। আমাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দেয়া হয়েছে।’

ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল বলেন, পূর্বনির্ধারিত ঘোষণা অনুযায়ী নগরীর কৃষ্ণচূড়া চত্বরে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছিল আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। সমাবেশ থেকে ফেরার পথে বিএনপি নেতাকর্মীরা রেলওয়ে চত্বরে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ মাসুমসহ কয়েকজন আহত হন। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, রাত ১০টা পর্যন্ত কোনো নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।

এ বিভাগের আরো খবর