বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

একদিনে করোনা শনাক্ত ৪৫৬, মৃত্যু ২

  •    
  • ১২ অক্টোবর, ২০২২ ১৯:০২

গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন শনাক্তদের মধ্যে ২৮০ জনই রাজধানীর বাসিন্দা। এই সময়ে আরও দুই মৃত্যু নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ৩৮৮ জনে দাঁড়াল।

গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৫৬ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ সময়ে করোনা শনাক্ত হয়ে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বুধবার জানায়, এদিন সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে ৪ হাজার ৭৬৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে ৪৫৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়। শনাক্তের হার ৯ দশমিক ৫৭ শতাংশ।

এ সময়ে করোনাভাইরাস শনাক্ত দুইজনের মুত্যু হয়েছে। মৃত দুইজনই নারী। তাদের একজন ঢাকার এবং অন্যজন চট্টগ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। তাদের একজন সরকারি ও অন্যজন বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।

টানা ১৪ দিন ধরে করোনা শনাক্তের হার ৫ শতাংশের ওপরে থাকায়, দেশে করোনার পঞ্চম ঢেউ নিশ্চিত হয়েছে। কারণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, শনাক্তের হার টানা দুই সপ্তাহ ৫ শতাংশের নিচে থাকলে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বলা যায়। দেশে করোনার চতুর্থ ঢেউ শুরুর পর ১১ আগস্ট প্রথমবারের মতো শনাক্ত হার ৫ শতাংশের নিচে নামে।

ওইদিন ৪ হাজার ৮০৬ জনের নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ছিল ৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ। তার পর থেকে এই হার ওঠানামা করলেও তা ৫ শতাংশ ছাড়ায়নি।

কিন্তু ৫ সেপ্টেম্বর থেকে বদলে যায় দৃশ্যপট। বাড়তে থাকে করোনা সংক্রমণ। ১৪ দিন ধরে তা ঊর্ধ্বমুখী। মাঝে এক-দুদিন শনাক্তের হার কমলেও তা কখনও ৫-এর নিচে নামেনি।

গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন শনাক্তদের মধ্যে ২৮০ জনই রাজধানীর বাসিন্দা।

এই সময়ে আরও দুই মৃত্যু নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ৩৮৮ জনে দাঁড়াল।

নতুন শনাক্ত রোগীদের নিয়ে দেশে এ পর্যন্ত ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৩১ হাজার ছয়জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৪৯৭ জন। সব মিলিয়ে দেশে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৭১ হাজার ৭০০ জন।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হওয়ার পর ২০২১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি তা নিয়ন্ত্রণে আসে। মার্চের শেষে আবার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানে। সেটি নিয়ন্ত্রণে আসে ওই বছরের ৪ অক্টোবর।

গত ২১ জানুয়ারি দেশে করোনার তৃতীয় ঢেউ দেখা দেয়। প্রায় তিন মাস পর ১১ মার্চ তা নিয়ন্ত্রণে আসে। তিন মাস করোনা স্বস্তিদায়ক পরিস্থিতিতে ছিল। এরপর ধারাবাহিকভাবে বাড়তে শুরু করে সংক্রমণ। তারপর চতুর্থ ঢেউ শেষে এখন পঞ্চম ঢেউ চলছে।

এ বিভাগের আরো খবর