বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

জন্মনিবন্ধনই হবে এনআইডি

  •    
  • ১০ অক্টোবর, ২০২২ ১৫:৫৫

মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘এ আইন পাস হলে জন্মের সময়ই প্রতিটি শিশুকে ইউনিক আইডি দেয়া হবে। পরবর্তীতে এটিই তার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর হবে।’

নির্বাচন কমিশনের দাবি নাকচ করে দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিবন্ধন সেবা কার্যক্রম ও এটি দেয়ার ক্ষমতা হস্তান্তর করা হচ্ছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগকে।

সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভা বৈঠকে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন-২০২২ নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়।

তবে মন্ত্রিসভায় আনা আইনটির খসড়া পুনঃমূল্যায়নের জন্য আবারও মন্ত্রণালয়ে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ‘এ আইন পাস হলে জন্মের সময়ই প্রতিটি শিশুকে ইউনিক আইডি দেয়া হবে। পরবর্তীতে এটিই তার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর হবে।’

তবে নতুন আইন পাসের আগ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনই জাতীয় পরিচয়পত্রের কর্তৃপক্ষ হিসেবে কাজ করবে বলে জানান তিনি।

এর আগে, গত বছর ৮ জুন জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন সেবা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা বিভাগে হস্তান্তরের বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে আটটি যুক্তি দেয় নির্বাচন কমিশন।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে মঙ্গলবার চিঠি পাঠিয়েছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।

এতে বলা হয়েছে, ইসি ২০০৭-২০০৮ সালে আদালতের নির্দেশনা এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের দাবির প্রেক্ষিতে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়নের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এনআইডির কার্যক্রমকে বাস্তবে রূপ দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কনসালটেন্ট, যন্ত্রপাতি এবং কারিগরি জনবল সরবরাহের জন্য

ইউএনডিপি অন্য আটটি দেশের সহায়তায় ‘পুল ফান্ড’ সরবরাহ করেছে তারা।

ইসি বলছে, পুল ফান্ডের সহায়তায় আট কোটি ১০ লাখ ভোটারের ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন প্রকল্পের (পিইআরপি) আওতায় ২০০৮ সালে বাংলাদেশের জন্য একটি কম্পিউটারাইজড ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা হয়। সংগৃহীত তথ্য ভাণ্ডার বার বার ব্যবহার করার লক্ষ্যে একটি ডেটা সেন্টার এবং দ্বৈত ভোটার চিহ্নিত করার লক্ষ্যে একটি অফিস সিস্টেম সেন্টারের সঙ্গে যুক্ত করা হয়।

এ বিভাগের আরো খবর