বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

গ্রিড বিপর্যয়েও সচল বন্দর

  •    
  • ৪ অক্টোবর, ২০২২ ১৭:৩৮

শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক উইং কমান্ডার ফরহাদ হোসেন খান বলেন, ‘বিদ্যুৎ বিভ্রাটে আমাদের কোনো সমস্যা হচ্ছে না। জেনারেটর ব্যাকআপ দিয়ে সব স্বাভাবিকভাবে চলছে। ফ্লাইয়িং ও ল্যান্ডিংয়ে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। দীর্ঘসময় বিদ্যুৎ না থাকলেও সমস্যা হবে না।’

গ্রিড বিপর্যয়ে দেশের একটি বড় অংশ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়লেও এর কোনো প্রভাব চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর ও শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পড়েনি বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

নিউজবাংলাকে মঙ্গলবার বিকেলে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ও শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক।

বন্দর সচিব মো. ওমর ফারুক নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমাদের শক্তিশালী জেনারেটর ব্যবস্থা আছে। পুরো বন্দর এর আওতায়। তাই বিদ্যুৎ না থাকলেও কোনো সমস্যা হচ্ছে না। জেনারেটরের সক্ষমতা চাহিদার চেয়ে বেশি। এতে দীর্ঘসময় বিদ্যুৎ না থাকলেও আমাদের কাজ স্বাভাবিকভাবেই চালানো যাবে।’

শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক উইং কমান্ডার ফরহাদ হোসেন খান বলেন, ‘বিদ্যুৎ বিভ্রাটে আমাদের কোনো সমস্যা হচ্ছে না। জেনারেটর ব্যাকআপ দিয়ে সব স্বাভাবিকভাবে চলছে। ফ্লাইয়িং ও ল্যান্ডিংয়ে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। দীর্ঘসময় বিদ্যুৎ না থাকলেও সমস্যা হবে না।’

মঙ্গলবার বেলা ২টার দিকে যমুনার পূর্ব অংশের গ্রিড লাইন ফেল করার পর ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের প্রায় পুরোটাই বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে।

রাত ৮টার মধ্যে ঢাকার বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। চট্টগ্রামের বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও এক ঘণ্টায় সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ন্যাশনাল গ্রিড ঠিক করতে একটু সময় লাগবে। আমার মনে হয় ২-৩ ঘণ্টার আগে হবে না, সময় লাগবে।

‘আমরা রিকভার করার জন্য চেষ্টা করছি। সন্ধ্যার মধ্যে আমরা চেষ্টা করছি রিকভার করার জন্য। অন্তত যেসকল আমাদের সেনসিটিভ এলাকা আছে, কেপিআইভুক্ত, ওইগুলো আমরা স্টার্ট (বিদ্যুৎ সরবরাহ) কবে দেবো।’

এ বিভাগের আরো খবর