বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কারচুপির সুযোগ নেই নিশ্চিত হয়েই ইভিএম: নির্বাচন কমিশনার

  •    
  • ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৬:৪২

বিগত দিনে ইলেকশন করে দেখিছি মেশনিটা (ইভিএম) আসলেই ভালো। ইভিএমে ভোট আসলে নিরাপদ, নিশ্চিত; এখানে জাল ভোট দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। কেউ যদি দেখাতে পারেন ইভিএম এক জায়গার ভোট আরেক জায়গায় যায়, তাহলে আমরা সেই খারাপ জায়গা থেকে চলে আসব।’

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) কারচুপি বা জাল ভোট দেয়ার সুযোগ নেই- এ বিষয়টি নিশ্চিত হয়েই আগামী জাতীয় নির্বাচনে যন্ত্রটি ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা। বলেছেন, তারা ৩০০ আসনেই এই মেশিন ব্যবহারের পক্ষে ছিলেন, তবে সরবরাহ-স্বল্পতায় অর্ধেক আসনে এই মেশিন ব্যবহার করতে হচ্ছে।

শুক্রবার বগুড়ার সার্কিট হাউসে জেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন নিয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।

সমালোচকদের বক্তব্য উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমরা শুনছি ইভিএমে নাকি ভোট কারচুপি হয়, ফলাফল পাল্টে দেয়া হয়। কিন্তু আমরা সব দিক পর্যালোচনা করে দেখেছি, নিশ্চিত হয়েছি বলেই ইভিএমে নির্বাচন করতে চাচ্ছি।

‘বিগত দিনে ইলেকশন করে দেখিছি মেশনিটা (ইভিএম) আসলেই ভালো। ইভিএমে ভোট আসলে নিরাপদ, নিশ্চিত; এখানে জাল ভোট দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। কেউ যদি দেখাতে পারেন ইভিএম এক জায়গার ভোট আরেক জায়গায় যায়, তাহলে আমরা সেই খারাপ জায়গা থেকে চলে আসব।’

তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের ইচ্ছে ছিল জাতীয় নির্বাচনে শতভাগ আসনে ইভিএমে ভোট করার। কিন্তু ইভিএম সরবরাহ স্বল্পতার কারণে সেটা সম্ভব হয়নি। এই কারণে ১৫০ আসনে ইভিএমে নির্বাচন করা হচ্ছে।’

রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘আমরা বরাবরই চাচ্ছি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু। যাতে ভোটের সব পরিবেশ সুন্দর থাকে। ভোটার তাদের ভোট নিরাপদে তাদের পছন্দের প্রতীকে দিতে পারেন।’

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি ছাড়া বিএনপি ভোটে আসবে না বলে যে ঘোষণা দিয়েছে, সেটি নিয়ে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিএনপি সংলাপে ডেকেছি। তারা যদি মনে করে তত্ত্বাবধায় সরকার ছাড়া নির্বাচন করবেন না, এটি তারা করতেই পারে। এখানে আমাদের বলার কিছু নেই। তবে নির্বাচন কমিশন সংবিধান মেনে, আইন মেনে ভোট করবে।’

এর আগে বগুড়ার জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের সঙ্গে একই স্থানে সভা করেন নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা। এ সময় জেলার পুলিশ সুপার সুদীপ চক্রবর্ত্তীসহ সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

এ বিভাগের আরো খবর