বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

নাইকো দুর্নীতি মামলা: খালেদার অভিযোগ শুনানি ৮ নভেম্বর

  •    
  • ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৫:০৭

আদালতে বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবীরা তার শারীরিক অসুস্থতার কথা জানিয়ে অভিযোগ গঠনের ওপর শুনানি পেছানোর জন্য সময়ের আবেদন করেন। আদালত আবেদন গ্রহণ করে ৮ নভেম্বর নতুন দিন ঠিক করেন।

নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আবারও পিছিয়ে এবার ৮ নভেম্বর ঠিক করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের ৯ নম্বর ভবনে (অস্থায়ী) বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান নতুন এই দিন ঠিক করেছেন।

আদালতে বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবীরা তার শারীরিক অসুস্থতার কথা জানিয়ে অভিযোগ গঠনের ওপর শুনানি পেছানোর জন্য সময়ের আবেদন করেন। আদালত আবেদন গ্রহণ করে ৮ নভেম্বর নতুন দিন ঠিক করেন।

এর আগেও কয়েকবার এ মামলার অভিযোগ গঠনের ওপর শুনানি পিছিয়েছে।

২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর তেজগাঁও থানায় কানাডার কোম্পানি নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের বিপুল আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

তদন্তের পর ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় দুদক।

মামলার অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন তৎকালীন মুখ্যসচিব কামাল উদ্দীন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউসুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এমএএইচ সেলিম, নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

এর মধ্যে সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন মারা যাওয়ায় তাদের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।

দুদকের করা অন্য দুই মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত খালেদা জিয়াকে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে পুরান ঢাকার নাজিমউদ্দিন রোডের পুরোনো কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি রাখা হয়।

ওই কারাগার থেকে পরে চিকিৎসার জন্য বিএনপি চেয়াারপারসনকে হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায়ই সরকারের নির্বাহী আদেশে মুক্তি পেয়ে তিনি গুলশানের বাসায় যান।

এ বিভাগের আরো খবর