বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ইসির সেই ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি বাতিল করে প্রজ্ঞাপন

  •    
  • ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৭:৫৬

২০০৫ সালে ৩২০ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়। দলীয় বিবেচনায় যথাযথ যোগ্যতা ও দক্ষতা না থাকার পরও এসব নিয়োগ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠে। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে চাকরি পাওয়া কর্মকর্তাদের আবার পরীক্ষা নেয়া হয়্। সে সময় এই ৮৫ জন ফেল করার পর তাদের নিয়োগ বতিল করা হয়।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শেষ সময়ে ২০০৫ সালে নিয়োগ পাওয়া বিতর্কিত ৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি না থাকার বিষয়টি চূড়ান্ত হলো কমিশনের প্রজ্ঞাপনে।

গত সোমবার ইসির জনবল ব্যবস্থাপনা শাখার সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনটি জারি হয়।

২০০৫ সালে ৩২০ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়। দলীয় বিবেচনায় যথাযথ যোগ্যতা ও দক্ষতা না থাকার পরও এসব নিয়োগ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠে। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে চাকরি পাওয়া কর্মকর্তাদের আবার পরীক্ষা নেয়া হয়্। সে সময় এই ৮৫ জন ফেল করার পর তাদের নিয়োগ বতিল করা হয়।

পরে তারা আদালতে গেলে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল আদালত ২০১০ সালে ১২ এপ্রিল তাদের নিয়োগ দিতে বলে নির্বাচন কমিশনকে।

সেই আদেশ বলে নির্বাচন কমিশন ২০১০ সালের ১৩ মে ৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে।

প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল আদালতের ওই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ চারটি লিভ টু আপিল করে। পরবর্তীতে আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারক ২০১০ সালের ২৯ এপ্রিল আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করেন এবং আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে বিষয়টি শুনানির জন্য পাঠান।

গত ১ সেপ্টেম্বর প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল আদালতের আদেশ বাতিল করে রায় দেয় আপিল বিভাগ। এর ফলে সেই ৮৫ কর্মকর্তার চাকরি ফিরে পাওয়ার সব আশা শেষ হয়ে যায়।

এ বিভাগের আরো খবর