বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পিবিআইপ্রধানের নামে বাবুলের মামলার আবেদনের ওপর আদেশ ২৫ সেপ্টেম্বর

  •    
  • ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৪:৪৬

২০১৬ সালের ৫ জুন ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে গিয়ে নগরের জিইসি মোড় এলাকায় খুন হন তৎকালীন পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু।

হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগে পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদারসহ ছয়জনের নামে মামলার জন্য চট্টগ্রামে আদালতে আলোচিত সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের আবেদনের ওপর আদেশ ২৫ সেপ্টেম্বর।

সোমবার চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁইয়া এ দিন ঠিক করেন।

একই দিন আদেশ হবে স্ত্রী মাহমুদ খানম মিতুকে হত্যার মামলায় চার্জশিটভুক্ত আসামি বাবুলের কারাকক্ষে তল্লাশি ও নিরাপত্তা চেয়ে করা আবেদনেরও।

আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা দীপেন দাশগুপ্ত বিষয়টি নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগে ৬ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করেছিলেন বাবুল আক্তার। তা ছাড়া কয়েকদিন আগে ফেনী কারাগারে তার কক্ষে গিয়ে ফেনী থানার ওসি তল্লাশি চালিয়েছেন বলেও অভিযোগ করেছেন।

‘ওই ঘটনায় জীবনের নিরপত্তা নিশ্চিতে আবেদন করেছেন। দুটি আবেদনেরই আদেশের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।’

আবেদনে বনজ কুমার মজুমদার ছাড়া যে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, তারা হলেন পিবিআই চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের এসপি নাজমুল হাসান, চট্টগ্রাম মেট্রো ইউনিটের এসপি নাঈমা সুলতানা, পিবিআইয়ের সাবেক পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা, এ কে এম মহিউদ্দিন সেলিম ও চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের পরিদর্শক কাজী এনায়েত কবির।

২০১৬ সালের ৫ জুন ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে গিয়ে নগরের জিইসি মোড় এলাকায় খুন হন তৎকালীন পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু।

এ ঘটনায় জঙ্গিরা জড়িত দাবি করে বাবুল আক্তার মামলা করেন পাঁচলাইশ থানায়। তদন্ত শেষে পিবিআই গত বছরের ১২ মে এ মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেয়।

হত্যায় ‘বাবুল জড়িত’ বলে সন্দেহ হলে একই দিন মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন আরেকটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় বাবুলসহ আটজনকে আসামি করা হয়। পুলিশ এ মামলায় বাবুলকে গ্রেপ্তার দেখায়।

এ বিভাগের আরো খবর