বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চালকের মরদেহ নদীতে, উধাও অটোরিকশা

  •    
  • ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৮:২২

নিহতের বাবা আব্দুল গফুর জানান, গত সোমবার সন্ধ্যায় অটো নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন সুলতান। রাতে আর ফেরেননি। পুলিশের ফোন পেয়ে গিয়ে ছেলের লাশ পান।

লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে তিস্তা নদীর শাখা নদী থেকে অটোরিকশাচালক সুলতান মিয়ার গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে ঘটনাস্থল কিংবা আশপাশে পাওয়া যায়নি অটোরিকশাটি।

উপজেলার কাকিনা ইউনিয়নের ইশোরকুল গ্রামে তিস্তার শাখা নদী থেকে মঙ্গলবার দুপুরে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।

নিহত সুলতানের বাড়ি মিঠাপুকুর উপজেলার ভাগনি ইউনিয়নের দর্জিপাড়া গ্রামে। তিনি মিঠাপুকুর মিশুক পরিবহনের অটোরিকশা চালাতেন।

কালীগঞ্জ থানা পুলিশের ওসি গোলাম রসুল এসব নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, মঙ্গলবার ভোররাতে উপজেলার কাকিনা ইশোরকুল এলাকায় শাখা নদীতে গলাকাটা লাশ দেখে পুলিশে খবর দেয় এলাকার লোকজন। পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। মরদেহের সঙ্গে থাকা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত করে পরিবারকে খবর দেয়। দুপুরে মরদেহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মর্গে পাঠায়।

নিহতের বাবা আব্দুল গফুর জানান, গত সোমবার সন্ধ্যায় অটো নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন সুলতান। রাতে আর ফেরেননি। পুলিশের ফোন পেয়ে গিয়ে ছেলের লাশ পান।

ওসি গোলাম রসুল জানান, ধারণা করা হচ্ছে অটোরিকশা ছিনতাই করার জন্য তাকে হত্যা করেছে একটি চক্র।

একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে ঢাকার সাভারে।

সেখানে ঝাউচর এলাকায় হেমায়েতপুর-কেরানীগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের পাশে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এক অটোচালকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

হেমায়েতপুর ট্যানারি ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) জাহিদুল ইসলাম নিউজবাংলাকে জানান, ভোরে সড়কের পাশে এক ব্যক্তির রক্তাক্ত মরদেহ দেখে ৯৯৯-এ কল দেয় স্থানীয়রা। নাছিরের প্যান্টের পকেটে থাকা ফোন থেকে তার স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিনি অটোরিকশাচালক।

এসআই আরও জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে রাতে ওই চালককে হত্যার পর তার অটোরিকশাটি নিয়ে পালিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

এ বিভাগের আরো খবর