বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সাবেক ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে পরবর্তী সাক্ষ্য ২০ সেপ্টেম্বর

  •    
  • ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৭:৩১

ডিআইজি মিজানকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। তিনি অসুস্থ থাকায় আসামিপক্ষ তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়ার আবেদন করে। তবে এ বিষয়ে কোনো আদেশ হয়নি।

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানিলন্ডারিং আইনের মামলায় পুলিশের বরখাস্ত হওয়া উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানসহ চারজনের বিরুদ্ধে ওয়ান ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখার এসএভিপি গোলাম রসুল ভুঁইয়া সাক্ষ্য দিয়েছেন।

সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক আল আসাদ মো. আসিফুজ্জামানের আদালতে তিনি সাক্ষ্য দেন। এরপর পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ২০ সেপ্টেম্বর দিন ঠিক করে আদালত।

এদিন সাবেক ডিআইজি মিজানকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। তিনি অসুস্থ থাকায় আসামিপক্ষ তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়ার আবেদন করে। তবে এ বিষয়ে কোনো আদেশ হয়নি।

মামলাটিতে অভিযোগপত্রের ৩৩ সাক্ষীর মধ্যে ২৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।

দুদকের মামলায় আসামিরা হলেন মিজান, তার স্ত্রী সোহেলিয়া আনার, ছোট ভাই মাহবুবুর রহমান ও ভাগনে মাহমুদুল হাসান। এর মধ্যে সোহেলিয়া ও মাহবুবুর পলাতক।

২০১৯ সালের ২৪ জুন ৩ কোটি ৭ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন ও ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জনের অভিযোগে মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।

২০২০ সালের ১ জুলাই মিজানকে গ্রেপ্তার করে শাহবাগ থানা পুলিশ। পরদিন তাকে আদালতে হাজির করা হলে জামিন না দিয়ে কারাগারে পাঠান বিচারক।

ওই মামলার বর্ণিত সম্পদের বিষয়ে অনুসন্ধানের সময় দুদক কর্মকর্তা এনামুল বাছিরকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দেয়ার কথা নিজে গণমাধ্যমে প্রকাশ করেন ডিআইজি মিজান। ওই মামলাটি ৪ নম্বর বিশেষ জজ আদালতে বিচারাধীন।

ঘুষ লেনদেনে দুদকের করা মামলায় গত ২৩ ফেব্রুয়ারি দুদকের বরখাস্ত হওয়া পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে আট বছর ও বরখাস্ত মিজানকে তিন বছর কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম।

এর মধ্যে মিজানকে দণ্ডবিধির ১৬১ ধারায় ও বাছিরকে দণ্ডবিধির ১৬৫(এ) ধারায় তিন বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়। অন্যদিকে মানিলন্ডারিং আইনের ৪ ধারায় বাছিরকে পাঁচ বছর কারাদণ্ড দেয়া হয়। পাশাপাশি ৮০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

৪০ লাখ টাকার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ দুদকের পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্লাহ মামলাটি করেন। ২০২০ সালের ১৯ জানুয়ারি তাদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট জমা দেন দুদকের এই কর্মকর্তা।

এ বিভাগের আরো খবর