বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ পড়ে ছিল ক্ষেতে

  •    
  • ৩০ আগস্ট, ২০২২ ২১:৩৬

মির্জাপুর থানার উপ-পরিদর্শক মিনহাজ উদ্দিন বলেন, ‘নিহতের শরীরের বেশ কিছু স্থানে আঘাত ও নৃশসংসতার আলামত পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে সিফাতের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে একাধিক ব্যক্তি জড়িত রয়েছে।’

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ১৩ বছর বয়সী মাদ্রাসা ছাত্রের মরদেহ একটি ক্ষেত থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় তার বাবা অজ্ঞাতপরিচয় আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।

মির্জাপুর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের জেলেপাড়ার ক্ষেত থেকে সোমবার মধ্যরাতে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত সিফাত মিয়ার বাবা শহীদ মিয়া মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হত্যা মামলা করেন।

সিফাত পৌর এলাকার আফাজ উদ্দিন দারুল উলুম মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণিতে পড়ত।

মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আবু সালেহ মাসুদ করিম এসব নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ময়নাতদন্তের পর মরদেহটি সন্ধ্যায় পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ছেলেটির বাবা সন্ধ্যায় হত্যা মামলা করেছেন। তবে এখনও কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।

সিফাতের বাবা শহীদ মিয়া বলেন, ‘১০-১২ দিন আগে আমার ছেলেকে মারধরের ঘটনায় স্থানীয় এক যুবককে মাতাব্বররা জুতাপেটা ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে ওই ছেলেকে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। আমার ছেলেকে ওই ছেলেই হত্যা করেছে। আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই।’

সিফাতের সহপাঠী ও বন্ধু নুরুল আমীন জানায়, সোমবার সন্ধ্যায় সিফাত তার সঙ্গেই ছিল।

নুরুল বলে, ‘আমি আর সিফাত বংশাই রেলক্রসিং এলাকায় চটপটি খেতে যাই। তখন অপরিচিত এক যুবক এসে সিফাতের সঙ্গে কথা বলে তাকে নিয়ে যায়। দীর্ঘ সময় পার হলেও সে ফিরে না আসায় সেখান থেকে আমি চলে আসি।’

মির্জাপুর থানার উপ-পরিদর্শক মিনহাজ উদ্দিন বলেন, ‘নিহতের শরীরের বেশ কিছু স্থানে আঘাত ও নৃশসংসতার আলামত পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে সিফাতের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে একাধিক ব্যক্তি জড়িত রয়েছে।’

এ বিভাগের আরো খবর