বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

‘বাকশাল নিয়ে অনেক অসত্য প্রচার হয়’

  •    
  • ২৬ আগস্ট, ২০২২ ১২:১৯

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘বাকশাল নিয়ে অনেক অসত্য কথা প্রচার করা হয়। সত্যি বলতে আওয়ামী লীগের মধ্যে বাকশাল নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব আছে; ভয়ভীতি আছে।’

বাকশাল নিয়ে অনেক অসত্য কথা প্রচার করা হয় বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও বঙ্গবন্ধুর একান্ত সচিব মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন।

রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে বৃহস্পতিবার রাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস স্মরণে আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে তিনি এমন দাবি করেন।

ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘বাকশাল নিয়ে অনেক অসত্য কথা প্রচার করা হয়। সত্যি বলতে আওয়ামী লীগের মধ্যে বাকশাল নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব আছে; ভয়ভীতি আছে। ১৯৭৪ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘ থেকে আসার দুই মাস পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাকশালের পরিকল্পনা করতে লাগলেন। তার উদ্দেশ্য ছিল দুর্নীতি দমন, মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করা ও সমস্ত সৃজনী শক্তিকে মূলধারায় নিয়ে আসা।

‘(বঙ্গবন্ধু) অনেকের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেছেন। বামপন্থিদের দুটি ধারা। মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও মস্কোপন্থি মুখ্য নেতা ছিলেন মোহাম্মদ ফরহাদ। এই দুজনই খুব শক্ত ভাষায় সমর্থন করলেন বাকশালকে। বঙ্গবন্ধু আরও উৎসাহী বোধ করলেন। বঙ্গবন্ধু কখনও সমাজতান্ত্রিক ছিলেন না। তিনি সমাজতন্ত্র থেকে ভালো ভালো জিনিস নিয়ে সমতাধর্মী উন্নয়ন চেয়েছিলেন।’

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে আমরা পথ হারিয়েছিলাম। আমরা আবার অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়েছিলাম। মুক্তিযুদ্ধের পর একটা ধ্বংসস্তূপের মধ্যে যখন ফিরে আসি, তখন আমাদের ঘরবাড়ি কিছুই ছিল না।

‘আমাদের ব্যাংকে সঞ্চয় ছিল শূন্য। সেখান থেকে বঙ্গবন্ধু দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। সারা পৃথিবী থেকে তিনি সাহায্য পেয়েছিলেন। সারা পৃথিবীর মানুষ তাকে ভালোবাসত।’

এ বিভাগের আরো খবর