বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

‘সময় এসেছে বঙ্গবন্ধু হত্যার কুশীলবদের চিহ্নিত করার’

  •    
  • ২৫ আগস্ট, ২০২২ ২১:৫৫

আওয়ামী লীগ উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, ‘জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার অনেক আগে থেকেই যুক্তরাষ্ট্র তাদের ষড়যন্ত্রের প্রমাণ দিয়েছে। এখন দেশীয় ষড়যন্ত্রকারীদেরও মুখোশ উন্মোচন করা দরকার।’

‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পেছনে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র ছিল। সময় এসেছে এ হত্যাকাণ্ডের পেছনের কুশীলবদের চিহ্নিত করার।’

বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন এসব কথা

জাতির পিতার ৪৭তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ বার কাউন্সিল ভবনে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন তিনি।

আওয়ামী লীগ উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, ‘জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার অনেক আগে থেকেই যুক্তরাষ্ট্র তাদের ষড়যন্ত্রের অনেক প্রমাণ দিয়েছে।

‘স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ সমর্থন ছিল পাকিস্তানের প্রতি। তারা পাকিস্তানের পক্ষে সপ্তম নৌবহরও পাঠিয়েছিল। এখন দেশীয় ষড়যন্ত্রকারীদেরও মুখোশ উন্মোচন করা দরকার।’

আওয়ামী লীগপন্থী আইনজীবীদের এই নেতা বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার হলেও এদেশের যারা হত্যার পরিকল্পনা করেছিল, তাদের বিচার হয়নি। কয়েকজন খুনি এখনও বিদেশে পালিয়ে রয়েছে। এখানেও ষড়যন্ত্র রয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যার পরিকল্পনাকারীদেও চিহ্নিত করে নতুন প্রজন্মকে এই বার্তা দিতে হবে- এদেশে ষড়যন্ত্র করে পার পাওয়া যায় না।’

সভাপতির বক্তব্যে অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে আমরা একটি স্বাধীন দেশ পেতাম না। বাংলাদেশের মানুষ হিসেবে বুক ফুলিয়ে সারা বিশ্বে ঘুরে বেড়াই, লাল-সবুজের পতাকা নিয়ে দাঁড়াই। সেটা পেতাম না। যার জন্য আমরা এতকিছু পেয়েছি, সেই মানুষটিকে নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছে।’

তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট খুনি মোস্তাক ও জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে এবং তাদের পরামর্শে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধুকে।

সভায় বক্তব্য দেন বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান প্রবীণ আইনজীবী সৈয়দ রেজাউর রহমান, বার কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মোখলেসুর রহমান বাদল, ফাইন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রবিউল আলম বুদু, কমপ্লেইন অ্যান্ড ভিজিলেন্স কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সাঈদ আহমেদ রাজা, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোমতাজ উদ্দিন ফকির ও সম্পাদক আব্দুন নূর দুলাল প্রমুখ।

এ বিভাগের আরো খবর