বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

প্রতারণা: এনজিওর চেয়ারম্যান সস্ত্রীক গ্রেপ্তার

  •    
  • ১৮ আগস্ট, ২০২২ ১৯:১০

সিআইডি কর্মকর্তা জানান, ২০০১ সালে মানিকগঞ্জ সদরের বালিরটেক ফেরিঘাট এলাকায় গ্রামীণ সংস্থা ও গ্রামীণ শক্তি নামের দুটি এনজিও ঋণ প্রদান ও গ্রাহকদের আমানত সংগ্রহ শুরু করে। গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ২০১৪ সালের ১৯ নভেম্বর দুই এনজিওর চেয়ারম্যান মো.মাসুদ রানা ইন্তা ও তার স্ত্রী লিলি বেগমসহ বেশ কয়েকজনকে আসামি করে মানিকগঞ্জ সদর থানায় মামলা করেন আব্দুর রহমান নামের এক ব্যক্তি। মামলার পর তারা পালিয়ে যান।

মানিকগঞ্জে গ্রাহকদের টাকা আত্মসাৎ মামলায় দণ্ডিত গ্রামীণ সংস্থা ও গ্রামীণ শক্তি নামের দুটি এনজিওর চেয়ারম্যান মো. মাসুদ রানা ইন্তা ও তার স্ত্রী লিলি বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

৪৩ বছর বয়সী মো.মাসুদ রানা ইন্তার বাড়ি মানিকগঞ্জ সদরের ভাড়ারিয়া ইউনিয়নের পশ্চিম শানবান্দা এলাকায়। তার স্ত্রী লিলি বেগম ৩৫ বছর বয়সী।

বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে মানিকগঞ্জ পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মীর্জা আব্দুল্লাহেল বাকী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

ময়মনসিংহ শহরের একটি বিউটি পারলার থেকে বুধবার তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

সিআইডি কর্মকর্তা জানান, ২০০১ সালে মানিকগঞ্জ সদরের বালিরটেক ফেরিঘাট এলাকায় গ্রামীণ সংস্থা ও গ্রামীণ শক্তি নামের দুটি এনজিও ঋণ প্রদান ও গ্রাহকদের আমানত সংগ্রহ শুরু করে। গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ২০১৪ সালের ১৯ নভেম্বর দুই এনজিওর চেয়ারম্যান মো.মাসুদ রানা ইন্তা ও তার স্ত্রী লিলি বেগমসহ বেশ কয়েকজনকে আসামি করে মানিকগঞ্জ সদর থানায় মামলা করেন আব্দুর রহমান নামের এক ব্যক্তি। মামলার পর তারা পালিয়ে যান।

২০১৯ সালে মামলাটি সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়।

পুলিশ কর্মকর্তা মীর্জা আব্দুল্লাহেল বাকী জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আনারুল ইসলাম তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে বুধবার ময়মনসিংহ শহর থেকে মাসুদ রানা ও তার স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেন।

তিনি আরও জানান, মামলার সাজা এড়াতে ময়মনসিংহ গিয়ে মাসুদ রানা ইন্তা নিজের নাম পরিবর্তন করে সাজেদুল ইসলাম নামে জাতীয় পরিচয়পত্র বানিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করে সংসার শুরু করেন।

সাত মামলায় ১৪ বছর কারাদণ্ড এবং ২১ মামলায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে বলে জানান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে মানিকগঞ্জ সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক মো. মনির হোসেন, মো. আলী আক্কাছ ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো.আনারুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

এ বিভাগের আরো খবর