বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চতুর্থ শিল্প বিপ্লব মাথায় রেখে জাতীয় শিল্পনীতি

  •    
  • ১১ আগস্ট, ২০২২ ১৭:৩০

মন্ত্রিসভায় অনুমোদন পেয়েছে জাতীয় শিল্পনীতির খসড়া, যেখানে দেশীয় কাঁচামাল ও সম্পদের সুষম ব্যবহার করে বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করা এবং খাতভিত্তিক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে আধুনিক, আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিযোগিতা সক্ষম শিল্পখাত গড়ে তোলা লক্ষ্য।

আধুনিক আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিযোগিতাসক্ষম শিল্পপণ্য উৎপাদনকে শক্তিশালী ভিত দিতে জাতীয় শিল্পনীতি, ২০২২-এর খসড়ায় অনুমোদন দিয়েছে দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

সচিবালয়ে বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। এতে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যোগ দেন সরকারপ্রধান।

পরে সচিবালয়ে বৈঠকের বিস্তারিত সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘দেশীয় কাঁচামাল ও সম্পদের সুষম ব্যবহার করে শিল্পায়নের পাশাপাশি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুবিধা ধারণ করে বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করাসহ খাতভিত্তিক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মানের উৎকর্ষ সাধনের জন্য শিল্পনীতি ২০২২ প্রণয়ন করা হয়েছে।

‘এসডিজি লক্ষমাত্রা অর্জনে এই নীতিমালা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। শিল্পনীতি, ২০২২ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে আধুনিক আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিযোগিতা সক্ষম শিল্পপণ্য উৎপাদনের শক্তিশালী ভিত তৈরি হবে।

‘এখানে (শিল্পনীতি) ২০টি অধ্যায় রয়েছে। এটি রপ্তানিমুখী শিল্পের উন্নয়ন ও বহুমুখীকরণ, সেবা খাতের উন্নয়ন, আইসিটিভিত্তিক উদ্যোক্তা উন্নয়ন এবং বিদেশে কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।’

তিনি বলেন, ‘শিল্প খাতের অবকাঠামো শক্তিশালী করতে, সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা, বেসরকারি বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার জন্য অবকাঠামোগত বাধা দূর করাসহ মানবসম্পদ উন্নয়নে নীতিমালাটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’

এ বিভাগের আরো খবর