বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

এমসি কলেজে ধর্ষণ: আদালত পরিবর্তনে রিট

  •    
  • ১ আগস্ট, ২০২২ ১৯:০৬

আইনজীবী এম আব্দুল কাইয়ুম লিটন বলেন, ‘ঘটনার প্রায় দুই বছর হয়ে যাচ্ছে কিন্তু আলোচিত এ মামলার বিচারে এখনও সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়নি। এ জন্য আদালত পরিবর্তন চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে।’ 

সিলেটের মুরারীচাঁদ (এমসি) কলেজ ছাত্রাবাসে স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে ধর্ষণ মামলার বিচারে আদালত পরিবর্তন চেয়ে রিট করা হয়েছে।

দুই বছরেও সাক্ষ্য শুরু না হওয়ায় মামলার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন মামলার বাদী।

রিটের পক্ষে আইনজীবী হিসেবে আছেন এম আব্দুল কাইয়ুম লিটন।

তিনি সোমবার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ঘটনার প্রায় দুই বছর হয়ে যাচ্ছে কিন্তু আলোচিত এ মামলার বিচারে এখনও সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়নি। এ জন্য আদালত পরিবর্তন চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে।

‘বিষয়টি আজকে আমরা বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চে উপস্থাপন করি। আদালত মঙ্গলবার এ বিষয়ে শুনানি থাকবে বলে জানিয়েছে।’

কেন আদালতের পরিবর্তন চাচ্ছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সরকার একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল চাঞ্চল্যকর মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে হবে। সেটা কিন্তু সিদ্ধান্ত নিয়েই সরকার বসে আছে, বাস্তবায়ন করছে না। এ কারণে চাঞ্চল্যকর এই মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের নির্দেশনা চেয়ে আবেদন করি।’

মামলা থেকে জানা যায়, ২০২০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে স্বামীকে বেঁধে তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে ছাত্রলীগের কতিপয় নেতাকর্মী। এ ঘটনায় ভিকটিমের স্বামী বাদী হয়ে শাহপরান থানায় মামলা করেন।

নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনে এ মামলায় আটজনকে অভিযুক্ত করে একই বছরের ৩ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।

গত বছরের ১৭ জনুয়ারি এ মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ দেয় সিলেটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মোহিতুল হক চৌধুরী।

এ ঘটনায় চাঁদাবাজির অভিযোগে আরেকটি মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে পৃথক চার্জশিট দেয়া হয়েছে।

আসামিরা হলেন- সাইফুর রহমান, শাহ মাহবুবুর রহমান ওরফে রনি, তারেকুল ইসলাম ওরফে তারেক, অর্জুন লস্কর, আইনুদ্দিন ওরফে আইনুল ও মিসবাউল ইসলাম ওরফে রাজন, রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান ওরফে মাসুম। তারা স্থানীয় ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা ও কর্মী।

এ বিভাগের আরো খবর