বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সোনালী ব্যাংকের সাবেক এমডিসহ ৯ জনের সাজা

  •    
  • ২৪ জুলাই, ২০২২ ১৮:১০

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মশিউর রহমান ২০১৩ সালের ১ জানুয়ারি রমনা মডেল থানায় মামলা করেন। তাতে আসামিদের বিরুদ্ধে ১ কোটি ২৫ লাখ ৭০ হাজার ২২০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনেন। মামলা তদন্ত করে ২০১৪ সালের ২২ মে আদালতে চার্জশিট দেয়া হয়। সাজাপ্রাপ্ত ৯ আসামির মধ্যে পাঁচজন পলাতক।

ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের সোয়া কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় ব্যাংকটির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ৯ জনকে সাজা দিয়েছে ঢাকার একটি আদালত।

রোববার ঢাকার বিশেষ দায়রা জজ আদালত-৫-এর বিচারক মো. ইকবাল হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডিত আসামিরা হলেন ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হুমায়ুন কবির, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) মাইনুল হক, জিএম ননী গোপাল নাথ ও মীর মহিদুর রহমান, ডিজিএম শেখ আলতাফ হোসেন, এজিএম কামরুল হোসেন খান ও সাইফুল হাসান এবং প্যারাগন নিট কম্পোজিট লিমিটেডের এমডি সাইফুল ইসলাম রাজা ও পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন।

রায়ে অর্থ আত্মসাতের দায়ে ৯ আসামিকে ১ কোটি ২৫ লাখ ৭০ হাজার ২২০ টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে, যা প্রত্যেকের কাছ থেকে সমহারে রাষ্ট্রের অনুকূলে আদায় করা হবে।

পৃথক ধারায় আট আসামিকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং প্রতারণার দায়ে তাদের আরও সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও তিন মাস করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।

আসামিদের মধ্যে শেখ আলতাফ হোসেনকে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং প্রতারণার দায়ে তাকে আরও তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও তিন মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

আসামিদের সাজা একসঙ্গে চলবে বলে আদেশে উল্লেখ করেছেন বিচারক।

রায় ঘোষণার আগে কারাগারে থাকা চার আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। রায়ের পর সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের আবার কারাগারে নেয়া হয়।

পলাতক পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।

মামলায় জানা যায়, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মশিউর রহমান ২০১৩ সালের ১ জানুয়ারি রমনা মডেল থানায় মামলা করেন। তাতে আসামিদের বিরুদ্ধে ১ কোটি ২৫ লাখ ৭০ হাজার ২২০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনেন। মামলা তদন্ত করে ২০১৪ সালের ২২ মে আদালতে চার্জশিট দেয়া হয়।

২০১৫ সালের ৬ এপ্রিল আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরু হয়। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ৬০ সাক্ষীর মধ্যে ৪৪ জনের সাক্ষ্য নেয়।

এ বিভাগের আরো খবর