বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বুয়েট শিক্ষার্থী সানির মৃত্যু: রিমান্ড শেষে ১৫ বন্ধু কারাগারে

  •    
  • ১৯ জুলাই, ২০২২ ২১:১৮

আসামিপক্ষ জামিন চেয়ে আবেদন করে। তবে তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক মো. শামছুল আলম মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন না দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।

পদ্মা নদীতে ডুবিয়ে বুয়েট শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানিকে হত্যার অভিযোগে তার ১৫ বন্ধুকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছে আদালত।

মঙ্গলবার ঢাকার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম জামিন না দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এদিন রিমান্ড শেষে ১৫ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর আসামিপক্ষ জামিন চেয়ে আবেদন করে। তবে তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক মো. শামছুল আলম মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন না দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

আসামিরা হলেন- শাকিল আহম্মেদ, সেজান আহম্মেদ, শরীফুল হোসেন, মো. রুবেল, মো. নুরুজ্জামান, মো. সজীব, মো. নাসির, মো. মারুফ, আশরাফুল আলম, মো. নোমান, মো. জাহিদ, এ টি এম শাহরিয়ার মোমিন, মো. মারুফুল হক, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন ও রোকনুজ্জামান ওরফে জিতু।

পুলিশ জানায়, গত ১৪ জুলাই ১৫-১৬ জন যুবক পদ্মা নদীর মৈনট ঘাটে ঘুরতে যান। তাদের মধ্যে থাকা সানি নামের বুয়েট শিক্ষার্থী নিখোঁজ থাকায় রাতে স্থানীয়রা দোহার থানায় খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ডেকে নেয় ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলকে। তবে রাতে সানিকে উদ্ধার সম্ভব হয়নি।

১৬ জুলাই সকালে সানির মরদেহ উদ্ধার করে ডুবুরি দল। সুরতহাল শেষে বুয়েট শিক্ষার্থীর মরদেহ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ মর্গে পাঠানো হয় ময়নাতদন্তের জন্য।

মরদেহ উদ্ধারের পর শুক্রবার বিকেলে সানির বড় ভাই হাসাদুজ্জামান দোহার থানায় মামলা করেন। এতে আসামি করা হয় সানির সঙ্গে ঘুরতে যাওয়া ১৫ বন্ধুকে। পুলিশ তাদের গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেয়।

এ বিভাগের আরো খবর