বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

শাহবাগে তিন নেতার সমাধিতে মারামারি

  •    
  • ৭ জুলাই, ২০২২ ২২:৪৭

এএসআই ইদ্রিস বলেন , ‘তিন নেতার সমাধির সামনে মেহেদী নামে ওই যুবক রেদওয়ান নামে তার সহকর্মীকে মারধর করছিল। এ সময় মারামারি থামানোর চেষ্টা করি। কিন্তু মেহেদী আমার উপড় চড়াও হন এবং ইউনিফর্ম ছিড়ে ফেলেন। আমার হাতে থাকা ওয়ার্লেস সেটটিও ভেঙ্গে ফেলেন। পরে তাকে ধরতে গেলে পড়ে গিয়ে আহত হয়।’

রাজধানীর শাহবাগে তিন নেতার সমাধিতে মারামারির ঘটনায় পুলিশসহ দুইজন আহত হয়েছেন। ৭জুলাই সন্ধ্যা ৬টার দিকে ঘটনাটি ঘটে।

আহতরা হলেন, ৩০ বছর বয়সী শাহবাগ থানার সহকারী উপ পরিদর্শক (এএসআই) ইদ্রিস আলী এবং ৩৮ বছর বয়সী ইফতেখার হাসান মেহেদী। এদের মধ্যে মেহেদীকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।

বিষয়টি নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেন, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া।

মেহেদী বলেন, তারা মতিঝিল এজিবি কলোনীতে মামুন এন্ড ব্রাদার্স নামে একটি ঠিকাদারী কোম্পানীতে কাজ করেন। বিকালে তিনি ও তার সহকর্মী রেদওয়ান তিন নেতার সমাধিতে আসেন।

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সমাধির সামনে ফুটপাতে বসে ছিলাম। এ সময় রেদওয়ানের সাথে আমার কথা কাটাকাটি হয়। এক পর‌্যায়ে রেদওয়ানকে মারধর করি। তখন তার চিৎকারে ডিউটিতে থাকা এএসআই ইদ্রিস আলী এগিয়ে আসেন।’মেহেদী বলেন, ‘এএসআই ইদ্রিস কারণ ছাড়াই আমাকে মারধর করেন এবং পাশে থাকা একটি লোহার টুকরা দিয়ে মাথা আঘাত করে। এতে আমার মাথা ফেটে যায়।’

এএসআই ইদ্রিস বলেন, ‘তিন নেতার সমাধির সামনে মেহেদী নামে ওই যুবক রেদওয়ান নামে তার সহকর্মীকে মারধর করছিল। এ সময় মারামারি থামানোর চেষ্টা করি। কিন্তু মেহেদী আমার উপড় চড়াও হন এবং ইউনিফর্ম ছিড়ে ফেলেন। আমার হাতে থাকা ওয়ার্লেস সেটটিও ভেঙ্গে ফেলেন। পরে তাকে ধরতে গেলে পড়ে গিয়ে আহত হয়।’

ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘শাহবাগ ৩ নেতা সমাধির সামনে পুলিশের সাথে এক কর্মচারীর মারামারির ঘটনায় দুইজন ঢাকা মেডিক্যালে প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়। পরে পুলিশসহ তাদেরকে শাহবাগ থানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়।’

এ বিভাগের আরো খবর