বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কর ফাঁকি নিয়ে ড. কামালের রিটের আদেশ ২১ জুন

  •    
  • ১৯ জুন, ২০২২ ১৮:০১

মঙ্গলবার বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি মোহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ আবেদনটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দেয়। পরে আবেদনটি নিয়ে নতুন এই বেঞ্চে দাখিল করা হয়েছে। রোববার আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আদালত আদেশের জন্য দিন ঠিক করে দেয়।

ছয় কোটি টাকা কর ফাঁকির বিষয়ে কর আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে ড. কামাল হোসেন অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটসের করা রিট আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আদেশের জন্য ২১ জুন দিন ঠিক করেছে হাইকোর্ট।

বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ রোববার এই দিন ঠিক করে দেয়।

আদালতে কামাল হোসেন অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটসের পক্ষে শুনানি করে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী রমজান আলী শিকদার ও ড. শরীফ ভুইয়া। তাদের সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী তানিম হোসেন শাওন। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সমরেন্দ্র নাথ বিশ্বাস ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল আবুল কালাম খান।

আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ড. কামাল হোসেন অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটসের আইনজীবী তানিম হোসেন শাওন।

এর আগে মঙ্গলবার বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি মোহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ আবেদনটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দেয়। পরে আবেদনটি নিয়ে নতুন এই বেঞ্চে দাখিল করা হয়েছে। রোববার আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আদালত আদেশের জন্য দিন ঠিক করে দেয়।

আয়কর নিয়ে ট্যাকসেস আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশ চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদনটি করেন ড. কামাল অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস।

রিট আবেদনে বলা হয়, কামাল হোসেন অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ১ কোটি ৪ লাখ ৩ হাজার ৪৯৫ টাকা আয়কর রিটার্ন দাখিল করে। কিন্তু ওই অর্থবছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড তার নামে ২০ কোটি ১১ লাখ চার হাজার ২১৯ টাকার সম্পদ দেখিয়ে ছয় কোটি ৯ লাখ ৮৫ হাজার ৩১৫ টাকা আয়কর এবং আরও ৮৭ লাখ ৩৫ হাজার ৬৩৪ টাকা সুদ দাবি করে।

২০১৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাজস্ব বোর্ডের এক ডেপুটি কমিশনারের ওই আদেশের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট যুগ্ম কমিশনারের কাছে আপিল করেন কামাল হোসেন। ওই আপিল শুনানি শেষে ২০২০ সালের ২৫ জুন তা খারিজ করে আদেশ দেয়া হয়।

এরপর যুগ্ম কমিশনারের ওই আদেশের বিরুদ্ধে ড. কামাল হোসেন অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস ট্যাক্সেস আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল করে। আপিল ট্রাইব্যুনাল সেই আবেদন খারিজ দেয়। প্রতিষ্ঠানটি এরপর এ নিয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করে।

এ বিভাগের আরো খবর