বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কর ফাঁকি নিয়ে ড. কামালের রিট আরেক বেঞ্চে

  •    
  • ১৯ জুন, ২০২২ ১৪:১২

রোববার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চে নতুন করে আবেদনটি করা হয়েছে। আবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ড. কামাল হোসেন অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটসের আইনজীবী তানিম হোসেন শাওন।

ছয় কোটি টাকা কর ফাঁকির বিষয়ে ট্যাকসেস আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে গণফোরাম সভাপতি কামাল হোসেন তার আইনি প্রতিষ্ঠান কামাল হোসেন অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটসের করা রিট আবেদনটি নিয়ে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চে গিয়েছেন।

রোববার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চে নতুন করে আবেদনটি করা হয়েছে।

আবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ড. কামাল হোসেন অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটসের আইনজীবী তানিম হোসেন শাওন।

এর আগে গত মঙ্গলবার বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি মোহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ আবেদনটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দেয়। পরে আবেদনটি নিয়ে নতুন এ বেঞ্চে দাখিল করা হয়।

ওই দিন আদালতে কামাল হোসেন অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটসের পক্ষে শুনানি করে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ ও ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান। তাদের সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী তানিম হোসেন শাওন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল প্রতিকার চাকমা।

আয়কর নিয়ে ট্যাকসেস আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশ চ্যালেঞ্জ করে এ রিট আবেদনটি করেন ড. কামাল অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস।

এ রিট আবেদনে বলা হয়, কামাল হোসেন অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ১ কোটি ৪ লাখ ৩ হাজার ৪৯৫ টাকা আয়কর রিটার্ন জমা দেয়। কিন্তু ওই অর্থবছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড তার নামে ২০ কোটি ১১ লাখ চার হাজার ২১৯ টাকার সম্পদ দেখিয়ে ছয় কোটি ৯ লাখ ৮৫ হাজার ৩১৫ টাকা আয়কর এবং আরও ৮৭ লাখ ৩৫ হাজার ৬৩৪ টাকা সুদ দাবি করে।

২০১৯ সালের ৩০ ডিসেম্বরে রাজস্ব বোর্ডের এক ডেপুটি কমিশনার ওই আদেশের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট যুগ্ম কমিশনারের কাছে আপিল করেন প্রখ্যাত আইনজীবী ও রাজনীতিক ড. কামাল হোসেন। ওই আপিল শুনানি শেষে ২০২০ সালের ২৫ জুন তা খারিজ করে আদেশ দেয়।

এরপর যুগ্ম কমিশনারের ওই আদেশের বিরুদ্ধে ড. কামাল হোসেন অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস ট্যাকসেস আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল করেন। আপিল ট্রাইব্যুনাল তার সেই আবেদন খারিজ করে দেয়। এরপর বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টে রিট করেন তিনি।

এ বিভাগের আরো খবর