বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

শেষ হলো রেজিলিয়েন্স উৎসব

  •    
  • ১০ জুন, ২০২২ ২০:২৭

অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ্ কবির বলেন, ‘মানুষে মানুষে সেতুবন্ধন তৈরি করতে এবং বিশেষ করে তৃণমূলস্তরের মানুষের সাহসী গল্পগুলো ভাগ করার সুযোগ দিতে আমরা প্রথমবারের মতো এই উত্সবটির আয়োজন করেছি।’

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দেশের মানুষের অপ্রতিরোধ্য মানসিকতা ও বাংলাদেশের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি তুলে ধরতে অ্যাকশনএইড আয়োজিত দুই দিনের রেজিলিয়েন্স উৎসব শেষ হলো শুক্রবার।

ঢাকার গুলশান ২-এ নাভিদ’স কমেডি ক্লাবে বৃহস্পতিবার শুরু হয় ‘রেজিলিয়েন্স উৎসব: পৃথিবী, মানুষ এবং সম্ভাবনা’।

উৎসবের দ্বিতীয় দিনে অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের অ্যাক্টিভিস্টা নেটওয়ার্কের তরুণ নিজেদের মেলে ধরে ফ্ল্যাশ মবের মধ্য দিয়ে।

বিশিষ্ট নাগরিকদের অংশগ্রহণে ছিল তিনটি ‘হিউম্যান বুক ক্যাফে’ সেশন। এতে অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক এবং সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের পরিচালক ইমতিয়াজ আহমেদ, কমেডিয়ান ও কলামিস্ট নাভিদ মাহবুব, উদ্যোক্তা তানিয়া ওয়াহাব।

আরও ছিলেন সাংবাদিক ও গবেষক আফসান চৌধুরী, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও মিডিয়াকর্মী শামীম আখতার, দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহরুখ মহিউদ্দিন, অভিনেতা ও নির্মাতা আফজাল হোসেন এবং গ্রিনসেভারের প্রতিষ্ঠাতা আহসান রনি।

সবশেষে গান পরিবেশন করে ব্যান্ডদল জলের গান।

আয়োজন প্রতিষ্ঠান অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ্ কবির বলেন, ‘মানুষে মানুষে সেতুবন্ধন তৈরি করতে এবং বিশেষ করে তৃণমূলস্তরের মানুষের সাহসী গল্পগুলো ভাগ করার সুযোগ দিতে আমরা প্রথমবারের মতো এই উত্সবটির আয়োজন করেছি।’

গবেষক আফসান চৌধুরী বলেন, ‘এই ধরনের অনুশীলন আমাদের আলোকিত করতে পারে, যেমনটা ১৯৭১ সালে একটি জাতি গঠিত হয়েছিল, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায়। ১৯৭১ সালে কীভাবে আমাদের জাতির ভিত্তি স্থাপিত হয়েছিল, সে সম্পর্কে আমরা যত বেশি জানব, ততই আমরা উন্নতি করতে পারব।’

এ ছাড়াও উৎসবে ছিল আকর্ষণীয় খেলা, গল্প বলার লাইভ সেশন। বিভিন্ন রকমের হস্তশিল্প, বুটিক ও নানা পদের খাবার কেনার সুবিধা ছিল স্টলগুলোতে।

এ বিভাগের আরো খবর