বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ডিপোতে আরও ৪ রাসায়নিক কনটেইনার চিহ্নিত

  •    
  • ৬ জুন, ২০২২ ১৪:০২

ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা বলেন, ‘এখন গার্মেন্টস আইটেমগুলো জ্বলছে। সেনাবাহিনীর লজিস্টিক ও এস্কেলেটর ব্যবহার করে আমরা একটি একটি করে কনটেইনার সরিয়ে আগুন নেভাব। সব কনটেইনারে একসঙ্গে পানি দিলে আগুন নিভবে না। কনটেইনার খুলে পানি দিতে হবে।’

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে আরও ৪টি রাসায়নিক কনটেইনার চিহ্নিত করেছে সেনাবাহিনী। এই কনটেইনারগুলো সরাতে বিশেষ পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে।

নিউজবাংলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাহিনীর ২৪ পদাতিক ডিভিশনের ১৮ ব্রিগেডের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফুল ইসলাম হিমেল।

তিনি বলেন, ‘ডিপোতে ৪টি কনটেইনারে রাসায়নিক পদার্থ থাকার বিষয়টি আমরা নিশ্চিত করেছি। এই কনটেইনারগুলো বিশেষ পদ্ধতিতে অপসারণ করার চেষ্টা হচ্ছে।’

বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুন লাগার পর কেটে গেছে প্রায় ৪০ ঘণ্টা। তবে এখনও নেভেনি আগুন। ফায়ার সার্ভিসের ৭টি ইউনিট ও সেনাবাহিনীর একটি কোম্পানি আগুন নেভাতে কাজ করে যাচ্ছে। দীর্ঘ সময়েও আগুন নিয়ন্ত্রণে না আসার কারণ হিসেবে সেখানে বিপুল পরিমাণ রাসায়নিক পদার্থ থাকার বিষয়টি সামনে এসেছে।ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের সহকারী পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মনির হোসেন বলেন, ‘সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ দলের সহায়তায় কনটেইনারগুলো খুলে আগুন নেভানোর কাজ চলছে। আমরা এভাবে কাজ করতে পারলে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টার মধ্যে আগুন নেভাতে পারব। ইতোমধ্যে আমরা কেমিক্যাল থাকা কয়েকটি কনটেইনার চিহ্নিত করেছি। সেগুলো অপসারণ করার প্রক্রিয়া চলছে।’

তিনি বলেন, ‘এখন গার্মেন্টস আইটেমগুলো জ্বলছে। সেনাবাহিনীর লজিস্টিক ও এস্কেলেটর ব্যবহার করে আমরা একটি একটি করে কনটেইনার সরিয়ে আগুন নেভাব। সব কনটেইনারে একসঙ্গে পানি দিলে আগুন নিভবে না। কনটেইনার খুলে পানি দিতে হবে।’

আগুন নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতা করছেন নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরাও।

সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে শনিবার রাত ৯টার দিকে আগুন লাগে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৯ জন ফায়ার ফাইটার।

এ বিভাগের আরো খবর