বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সীতাকুণ্ডে আগুনে হতাহতদের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণের দাবি

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ৫ জুন, ২০২২ ২১:২৬

আহতদের চিকিৎসা ও হতাহতদের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণের দাবি জানান ৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের নেতারা। সেই সঙ্গে মালিকপক্ষের অসহযোগিতার দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন নেতারা।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের নেতারা। নিহতদের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ও আহতদের সুচিকিৎসা ও যথার্থ ক্ষতিপূরণের দাবি জানান তারা।

রোববার এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান তারা।

বিবৃতিতে বলা হয়, এর আগে দেশের বিভিন্ন এলাকায় দাহ্য পদার্থের কারণে অগ্নিকাণ্ডে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। প্রাণহানির অনেক ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তবে মালিকপক্ষের চাপ ও অসহযোগিতায় কোনোটির এখনও সুরাহা হয়নি।

সীতাকুণ্ডের ঘটনায়ও মালিকপক্ষের অসহযোগিতার চিত্র পাওয়া গেছে বলে জানান নেতারা।

বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘আমরা মনে করি, আগের ঘটনাগুলোর উপযুক্ত তদন্ত ও বিচার হলে সীতাকুণ্ডের এই ভয়াবহ ঘটনা নাও ঘটতে পারত। আমরা সীতাকুণ্ডে নিহত সব শ্রমজীবী মানুষের আত্মার শান্তি কামনা করছি।’

আহতদের চিকিৎসা ও হতাহতদের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণের দাবি জানান তারা। সেই সঙ্গে মালিকপক্ষের অসহযোগিতার দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন নেতারা।

বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন নাজমুল হক প্রধান, মোস্তফা ফারুক, নুর আহমেদ বকুল, শফি আহমেদ, বজলুর রশিদ ফিরোজ, আখতার সোবহান মাশরুর, আমিনুল ইসলাম, মনসুরুল হাই সোহন, সুজাউদ্দিন জাফর, মুখলেছউদ্দিন শাহীন, সিরাজুমমূনীর, রেজাউল করিম শিল্পী, রাজু আহমেদ, সালেহ আহমেদ, হারুন মাহমুদ, জায়েদ ইকবাল খান, কামাল হোসেন বাদল, বদরুল আলম প্রমুখ নেতারা।

সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারী এলাকার বিএম কনটেইনার ডিপোতে শনিবার রাতে আগুন লাগে। আগুনে এখন পর্যন্ত ৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরাও রয়েছেন। আহত হয়েছেন দুই শতাধিক।

বিএম কনটেইনার ডিপোর আগুন রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণে আসেনি। নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ২৫টি ইউনিট।

এ বিভাগের আরো খবর