চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল এলাকার ফার্মেসিগুলোতে এখন আর বার্ন ক্রিমের সংকট নেই।
রোববার হাসপাতাল এলাকার বেশ কয়েকটি ফার্মেসি ঘুরে দেখা যায় সব ফার্মেসিতে পর্যাপ্ত বার্ন ক্রিম ও অগ্নিদগ্ধের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ রয়েছে।
চট্টগ্রাম মেডিক্যাল হাসপাতাল চত্বরের স্বপ্না মেডিক্যাল স্টোরের ম্যানেজার নিউটন দাস নিউজবাংলাকে বলেন, ‘শনিবার রাতে সব ক্রিম শেষ হয়ে গিয়েছিল। তবে সকালে জরুরি ভিত্তিতে আমরা ক্রিম সংগ্রহ করেছি। এখন পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে। কেউ কিনতে এসে ফিরে যাচ্ছে না।’
একই কথা বললেন হাসপাতাল ফটকের সামনে সাথী মেডিক্যাল হলের ম্যানেজার বিপুল সরকারও। তিনি বলেন, ‘শনিবার হঠাৎ যে সংকট শুরু হয়েছিল, আমাদের চিন্তা ছিল রোগীদের কী হবে। রোববার মোটামুটি সব দোকানে এসব ক্রিম কিছু অতিরিক্ত রাখা হয়েছে যেন সমস্যা না হয়। অনেকে আবার চোখে ইফেক্টেড, চোখের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধও পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে।’
শনিবার রাতে নেগেটিভ রক্তের সংকটে মাইকিং করা হলে রোববার বিভিন্ন সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবক ও প্রশাসনের বিভিন্ন সংস্থার রক্তদাতাদের কাছ থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে রক্ত সংগ্রহ করা হয়েছে।
এই বিষয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল ব্লাড ব্যাংকে কর্মরত মো. রাকিব হোসাইন বলেন, ‘রাতে নেগেটিভ রক্ত কম ছিল। তবে বিভিন্ন সংগঠন, র্যাব-পুলিশসহ বিভিন্ন সংস্থার লেকজন রক্ত দিয়েছেন। এখন আর রক্তের জন্য সমস্যা হচ্ছে না।’