বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

৩ জেলায় ৩১ রোগী, ঢাকাতেই ২৯

  •    
  • ৪ জুন, ২০২২ ১৮:৩১

শনিবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪ হাজার ১২৮টি নমুনা পরীক্ষায় ৩১ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের নতুন হার শূন্য দশমিক ৭১ শতাংশ। মোট শনাক্ত ১৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ।

গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ৩১ রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২৯ জনই ঢাকা জেলার।

বাকি দুজন কক্সবাজার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার। এই সময়ের মধ্যে কারও মৃত্যু সংবাদ দেয়নি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শনিবার বিকেলে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন করে মৃত্যু না হওয়ায় মোট মৃত্যু ২৯ হাজার ১৩১ রয়ে গেছে। সব মিলিয়ে করোনা শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫৩ হাজার ৬২৩ ।

শনিবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪ হাজার ১২৮টি নমুনা পরীক্ষায় ৩১ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের নতুন হার শূন্য দশমিক ৭১ শতাংশ। মোট শনাক্ত ১৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ।

সরকারি হিসাবে গত এক দিনে সুস্থ হয়েছেন আরও ১৭১ জন। এ পর্যন্ত ১৯ লাখ ৩ হাজার ৭৭১ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। ধীরে ধীরে সংক্রমণ বাড়তে থাকে। প্রথম ঢেউ নিয়ন্ত্রণে আসে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে।

একই বছরের মার্চে ডেল্টা ধরনে ভর করে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসে। এ পর্যায়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয় গত জুলাইয়ে। সংক্রমণ এতটাই বেড়ে যায় যে শনাক্তের হার ৩৩ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়।

দেশে করোনার ওমিক্রন ধরন শনাক্ত হয় গত বছরের ১১ ডিসেম্বর। এরপর দ্রুতগতিতে বাড়তে থাকে সংক্রমণ। ২০ জানুয়ারি করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে প্রবেশ করে দেশ। ২৮ জানুয়ারি করোনা শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ দাঁড়ায়, যা দেশে করোনা সংক্রমণ ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি। তবে তৃতীয় ঢেউয়ে মৃত্যু ছিল তুলনামূলক কম। এই ঢেউ নিয়ন্ত্রণেও আসে তুলনামূলক দ্রুত।

এ বিভাগের আরো খবর