বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

অপহরণের ৪ মাস পর মিলল বস্তাবন্দি মরদেহ

  •    
  • ২ জুন, ২০২২ ২১:৫৬

ওসি জানান, গত ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে শহিদুল ইসলাম শালু মিয়াকে অপহরণ করা হয়। তবে তার স্ত্রী রেজেকা খাতুন ২৯ এপ্রিল অপহরণের অভিযোগে মামলা করেন। তাতে আসামি করা হয় দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য জাকির হোসেন, ঝগড়ারচর গ্রামের খয়বর আলীসহ অজ্ঞাতপরিচয় তিনজনকে।

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে অপহরণ হওয়া যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে প্রায় চার মাস পর।

আসামিদের স্বীকারোক্তিতে উপজেলার দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের জিঞ্জিরাম নদীর পাড় থেকে বৃহস্পতিবার দুপুরে উদ্ধার করা হয় বস্তাবন্দি মরদেহটি।

রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুন্তাছের বিল্লাহ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহতের নাম শহিদুল ইসলাম শালু মিয়া। তার বাড়ি দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নে।

ওসি জানান, গত ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে শহিদুল ইসলাম শালু মিয়াকে অপহরণ করা হয়। তবে তার স্ত্রী রেজেকা খাতুন ২৯ এপ্রিল অপহরণের অভিযোগে মামলা করেন। তাতে আসামি করা হয় দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য জাকির হোসেন, ঝগড়ারচর গ্রামের খয়বর আলীসহ অজ্ঞাতপরিচয় তিনজনকে।

ওসি আরও জানান, মামলার এক মাস পর গত সোমবার আসামি জাকিরকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন আদালতের মাধ্যমে তাকে তিন দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়। জিজ্ঞাসাবাদে অপহরণ ও হত্যার দায় স্বীকার করেন জাকির। তার দেয়া তথ্যে বুধবার ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় খয়বর আলী ও জিয়াউর রহমান জিয়া নামে আরেকজনকে। আর বৃহস্পতিবার বিকেলে জিঞ্জিরাম নদীর পাড়ে মাটি খুঁড়ে বের করা হয় শহিদুলের লাশ।

মামলার বাদী রেজেকা বলেন, ‘আমার স্বামী শহিদুলের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে জাকিরের ব্যবসায়িক বিরোধ চলছিল। এর জের ধরে জাকির শহিদুলকে ডেকে নিয়ে অপহরণ করে। অনেক দিন ধরে তাকে খোঁজাখুজি করে না পেয়ে মামলা করি।’

এ বিভাগের আরো খবর