বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পি কে হালদারকে ফেরাতে যোগাযোগ করা হচ্ছে: আইজিপি

  •    
  • ২৩ মে, ২০২২ ২০:৩০

‘মূলত এটি তার (পি কে হালদার) বিরুদ্ধে দুদকের মামলা। আমরা দুদককে সহযোগিতা করছি। ইতোমধ্যে এনসিবির মাধ্যমে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। তিনি দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এনসিবির মাধ্যমে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করেছিলাম। এখন ভারতের এনসিবির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি আমরা।’

হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে ভারতে গ্রেপ্তার প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদারকে ফিরিয়ে আনতে দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বাংলাদেশ পুলিশ যোগাযোগ রাখছে। ইন্টারপোলের শাখা হিসেবে পরিচিত পুলিশ সদর দপ্তরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোর (এনসিবি) মাধ্যমে বাংলাদেশ পুলিশ সেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাহিনীর প্রধান ড. বেনজীর আহমেদ।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আল মানার হাসপাতালে সোমবার বিকেলে এ তথ্য জানান পুলিশপ্রধান।

এর আগে আল মানার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন পুলিশ কনস্টেবল মো. জনি খানের চিকিৎসার খোঁজ নেন তিনি।

পি কে হালদারকে দেশে ফেরানোর বিষয়ে পুলিশ কোনো উদ্যোগ নিয়েছে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বলেন, ‘মূলত এটি তার (পি কে হালদার) বিরুদ্ধে দুদকের মামলা। আমরা দুদককে সহযোগিতা করছি। ইতোমধ্যে এনসিবির মাধ্যমে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। তিনি দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এনসিবির মাধ্যমে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করেছিলাম। এখন ভারতের এনসিবির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি আমরা।’

গত ১৪ মে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় তাকে।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কনস্টেবল জনি খানকে দেখতে যান আইজিপি। ছবি: সংগৃহীত

কনস্টেবল জনির চিকিৎসার খোঁজ নেয়া শেষে আইজিপি বলেন, ‘পুলিশ দেশ ও জনগণকে নিরাপদ রাখতে সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিয়ে দায়িত্ব পালন করে। দায়িত্ব পালনকালে সতর্কতা অবলম্বন করা সত্ত্বেও অনেক সময় দুর্ঘটনা ঘটে যায়। প্রতি বছর দায়িত্ব পালনকালে এ ধরনের দুর্ঘটনায় আমরা অনেক সহকর্মীকে হারাই।’

জনি খানের কবজি বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর প্রায় ৯ ঘণ্টা অপারেশন করে চিকিৎসকরা তা সফলভাবে প্রতিস্থাপন করতে সক্ষম হন। তিনি এ ধরনের জটিল অপারেশন পরিচালনাকারী চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা-কর্মচারী, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান।

গত ১৫ মে সকালে চট্টগ্রাম জেলার লোহাগড়া থানার পদুয়া লালারখিল গ্রামে এজাহারভুক্ত আসামি গ্রেপ্তার করতে গেলে আসামির দায়ের কোপে কনস্টেবল জনির হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

এ বিভাগের আরো খবর